ফিচার

খান আতাউর রহমান ও তারামন বিবির প্রয়াণ

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

Advertisement

০১ ডিসেম্বর ২০২২, বৃহস্পতিবার। ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

খান আতাউর রহমানএকজন বাংলাদেশি চলচ্চিত্র অভিনেতা, গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক, গায়ক, চলচ্চিত্র নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার, কাহিনিকার এবং প্রযোজক। ১৯২৮ সালের ১১ ডিসেম্বর মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর উপজেলার রামকান্তপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র জাগো হুয়া সাভেরা। চলচ্চিত্রকার এহতেশাম পরিচালিত এ দেশ তোমার আমার তার অভিনীত প্রথম বাংলা চলচ্চিত্র। নবাব সিরাজউদ্দৌল্লা এবং জীবন থেকে নেয়া চলচ্চিত্র দিয়ে তিনি পরিচিতি লাভ করেন। শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক, শ্রেষ্ঠ গীতিকার ও শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার হিসেবে পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯৭ সালের ১ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।

তারামন বিবি ১৯৫৭ সালে কুড়িগ্রাম জেলার চর রাজিবপুর উপজেলার শংকর মাধবপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের সময় তারামন বিবি ১১ নং সেক্টরে নিজ গ্রাম কুড়িগ্রাম জেলার শংকর মাধবপুরে ছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করে। ২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাকে রাজিবপুর উপজেলার কাচারীপাড়া তালতলা কবরস্থানে সমাধিস্থ করা হয়।

Advertisement

ঘটনা১৬৪০- স্পেনের দখল থেকে পর্তুগাল স্বাধীনতা পায়।১৭৬৮- দাস বহনকারী একটি জাহাজ ডুবে যায়।১৯২০- পি. জে. হার্টগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।১৯৮০- বাংলাদেশে প্রথম রঙিন টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু হয়।১৯৮১- এইচআইভি ভাইরাসের অস্তিত্বের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয়।২০০২- বাংলাদেশের গাইবান্ধায় জাকাতের কাপড়ের জন্যে হুড়োহুড়ি; পদদলিত হয়ে ৫০ জন মৃত্যুবরণ করেন।

জন্ম১৭৬১- মাদাম তুসো জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ম্যারি তুসো।১৮৫৮- প্রসিদ্ধ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবসায়ী, সমাজসেবী ও দানবীর মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য।১৯০০- রসায়নবিদ, গ্রন্থকার এবং শিক্ষাবিদ মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা।১৯০৩- চট্টগ্রামে যুব বিদ্রোহের অন্যতম নায়ক অনন্ত সিং।১৯১৭- সংস্কৃত সাহিত্য দর্শনশাস্ত্রে ও ফরাসি ভাষার সুপণ্ডিত ও চিন্তাশীল লেখক বিমলচন্দ্র সিংহ।১৯৩২- বাঙালি ঔপন্যাসিক, কল্পবিজ্ঞান লেখক ও সম্পাদক অদ্রীশ বর্ধন।

মৃত্যু১৯৫২- ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামী মুহাম্মদ আবদুল্লাহিল বাকী।১৯৬৪- ব্রিটিশ-ভারতীয় বিজ্ঞানী জে বি এস হ্যালডেন।১৯৯৯- শান্তিদেব ঘোষ, ভারতীয় বাঙালি লেখক, কণ্ঠশিল্পী, অভিনেতা, নৃত্যশিল্পী ও রবীন্দ্রসংগীত-বিশারদ।২০১৮- জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত বাংলাদেশি আলোকচিত্রী ও চলচ্চিত্র ভিডিওগ্রাফার আনোয়ার হোসেন।

দিবসবিশ্ব এইডস দিবস।

Advertisement

কেএসকে/এএসএম