কেক খেতে কে না ভালোবোসেন! ছোট হোক আর বড়, কেকের স্বাদ সবাইকে মুগ্ধ করে। বিভিন্ন উৎসব-উদযাপন কেক ছাড়া যেন পূর্ণতা পায়। হোক সে জন্মদিন কিংবা বিবাহবার্ষিকী কিংবা ঘরোয়া কোনো আয়োজন, সবখানেই কেক মানিয়ে যায়।
Advertisement
এছাড়া প্রতিদিনের নাস্তায় কিংবা অতিথি আপ্যায়নে বা ঘরের ছোট সদস্যের চাহিদা মেটাতে প্রায়শই কমবেশি সবারই খাওয়া হয় কেক। বেশিরভাগ মানুষই পেষ্ট্রি হাউজ থেকে কেক কিনে খান। আবার অনেকে ঘরেও বাহারি ধরনের কেক তৈরি করে খান।
আজ কিন্তু কেক খাওয়ার দিন। প্রতিবছর নভেম্বরের ২৬ তারিখে বিশ্বব্যাপী পালিত হয় ‘আন্তর্জাতিক কেক দিবস’। কেক শব্দটি এসেছে পুরোনো নর্স শব্দ ‘কাকা’ থেকে।
কেক হলো একটি বেকড খাবার যা সাধারণত ময়দা, চিনি ও অন্যান্য উপাদান দিয়ে তৈরি। অতীতে কেকের আকৃতি রুটির মতো ছিল।
Advertisement
গ্রীকরা ডিম, দুধ, বাদাম ও মধুর মিশ্রণে তৈরি করতো কেক। রোমান শাসনের সময় কেক শব্দটি একটি ভিন্ন নাম ধারণ করেছিল। কেককে তখন প্ল্যাসেন্টা বলা হত।
ইংল্যান্ডেও কেক প্রথমদিকে রুটির মতো তৈরি করা হত। এখনকার কেকের সঙ্গে সেগুলোর পার্থক্য ছিল আকৃতিতে। আরেকটি পার্থক্য আছে উৎপাদন পদ্ধতি। অতীতে কেক তৈরির সময় উল্টে দেওয়া হত, তবে এখন আর তেমনটি করা হয় না।
আন্তর্জাতিক কেক দিবস উদযাপনে আপনিও আজ পরিবারের জন্য তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু কেক। তারপর পরিবারের সবাইকে নিয়ে কেক কেটে উদযাপন করতে পারেন দিবসটি।
জেএমএস/এএসএম
Advertisement