পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করলে কাউকেই পাসমার্ক দেয়া যায় না। প্রথম ম্যাচে যারপরনাই ব্যর্থ হয়েছিলেন ইয়াসির আলী রাব্বি। ৫ বলে করেছিলেন কেবল ৩ রান। দ্বিতীয় ম্যাচে এ কারণে দলে নেয়া হয়েছিল মেহেদী হাসান মিরাজকে।
Advertisement
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরাজও ভালো করতে পারেননি। তবে তুলনা করলে অবশ্যই রাব্বির চেয়ে ভালো পারফরম্যান্স। ৩ ওভারে বোলিং করে দিয়েছেন ৩২ রান। উইকেটশূন্য। ব্যাট হাতে ১৩ বলে করেছিলেন ১১ রান।
ব্রিসবেনের গ্যাবায় একজন জেনুইন ব্যাটার বেশি খেলানোর চিন্তা থেকেই হয়তো আবারও দলে পরিবর্তন আনা হলো। সেই ইয়াসির আলী রাব্বিকে আবারও সুযোগ দেয়া হলো জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই ম্যাচে।
বাংলাদেশ একাদশে এই একটিমাত্র পরিবর্তন। জিম্বাবুয়ে একাদশেও একটি পরিবর্তন আনা হয়েছে। লুক জংউইয়ের পরিবর্তে দলে নেয়া হয়েছে তেন্দাই চাতারাকে। পাকিস্তানের বিপক্ষে চাতারাকে বাদ দিয়ে নেয়া হয়েছিল ব্রাড ইভান্সকে।
Advertisement
বাংলাদেশ একাদশ
নাজমুল হোসেন শান্ত, সৌম্য সরকার, লিটন দাস, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), আফিফ হোসেন ধ্রুব, ইয়াসির আলি রাব্বি, নুরুল হাসান সোহান (উইকেটরক্ষক), মোসাদ্দেক হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ।
জিম্বাবুয়ে একাদশ
ওয়েসলি মাধভিরে, ক্রেইগ আরভিন (অধিনায়ক), মিল্টন সুম্বা, শন উইলিয়ামস, সিকান্দার রাজা, রেগিস চাকাভা (উইকেটরক্ষক), রায়ান বার্ল, টেনডাই চাতারা, ব্রাড ইভান্স, রিচার্ড এনগারাভা, ব্লেসিং মুজারাবানি।
Advertisement
আইএইচএস/