মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।
Advertisement
৫ অক্টোবর ২০২২, বুধবার। ২০ আশ্বিন ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
ঘটনা১৭৮৯- ফরাসি বিপ্লবের সূচনা হয়।১৮৬৪- ঘূর্ণিঝড়ে কলকাতা ও সংলগ্ন অঞ্চলে ১৭ হাজার লোকের মৃত্যু হয়।১৯১০- তুরস্কের শাসন থেকে বুলগেরিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয় এবং প্রথম ফার্দিনান্দ জার নির্বাচিত হন।১৯২১- লেখকদের আন্তর্জাতিক সংগঠন পেন ইন্টারন্যাশনাল লন্ডনে প্রতিষ্ঠিত হয়।১৯৪৭- কলকাতা ফিল্ম সোসাইটি স্থাপিত।১৯৭০- পূর্ব ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন মিডিয়া তথা সমাজ সংযোগ ক্ষেত্রের প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান চিত্রবাণী প্রতিষ্ঠিত।
জন্ম১৮৯৪- প্রখ্যাত বাঙালি লেখক ও অর্থনীতিবিদ ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। ১৮৯৫- অনুশীলন সমিতির সদস্য ও ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী হেমন্তকুমার বসু।১৯০৬- ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক বিপ্লবী ও জননেত্রী মীরা দত্তগুপ্ত।১৯৮৩- বাংলাদেশি ক্রিকেটার ও সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মুর্তজা। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা নড়াইলে জন্ম। ছোটবেলা থেকেই ফুটবল আর ব্যাডমিন্টন খেলতেই বেশি পছন্দ করতেন। তারুণ্যের শুরুতে ক্রিকেটের প্রতি তার আগ্রহ জন্মে, বিশেষত ব্যাটিংয়ে; যদিও এখন বোলার হিসেবেই তিনি বেশি খ্যাত, যেজন্যে তাকে ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’ নামেও অভিহিত করা হয়। ইএসপিএন কর্তৃক পরিচালিত ‘ওয়ার্ল্ড ফেইম ১০০’ এ বিশ্বের সেরা ১০০ জন ক্রীড়াবিদের মধ্যে অন্যতম। অধিনায়ক হিসেবে ওয়ানডেতে ১০০টি উইকেট নেওয়া বোলারদের মধ্যে তিনি ৫ম বোলার। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইল-২ আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষে নির্বাচন করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।১৯৮৭- বাংলাদেশি ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন।
Advertisement
মৃত্যু১৯৬৮- আধুনিক পাকিস্তান রাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ও শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠাকালীন ব্যক্তিত্ব এবং বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতা যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল। ১৯৭৪- ভারত উপমহাদেশের বাঙালি রাজনীতিবিদ আবুল হাশিম।১৯৮৪- বাঙালি সাংবাদিক ও সাহিত্যিক মুজীবুর রহমান খাঁ। ১৯১০ সালের ২৩ অক্টোবর তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) নেত্রকোণা জেলার উলুয়াটি গ্রামে জন্ম। ১৯৩৮ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এম এ ডিগ্রী অর্জন করেন। ২৪ পরগণার হারুয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক পদে যোগ দেন। পাশাপাশি শুরু করেন সাংবাদিকতা। তিনি ১৯৩৬ সালে কলকাতার সাপ্তাহিক মোহাম্মদীতে সাংবাদিক হিসেবে যোগ দেন। একই বছরের ৩১ অক্টোবর তিনি দৈনিক আজাদে সহ-সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন এবং সেখানে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৩ সাল থেকে মাসিক মোহাম্মদীর সম্পাদক হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত আজাদ ও মোহাম্মদীতে তার দায়িত্ব পালন করেন। বিভিন্ন সামাজিক, সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সাহিত্য ও সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য তিনি পাকিস্তান সরকার প্রদত্ত সেতারা-ই-কায়েদে আজম এবং সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সরকার প্রদত্ত সরকারি সম্মান একুশে পদকে ভূষিত হন। ১৯৮৫- বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার।২০১১- অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিভ জবস।২০২০- একুশে পদকপ্রাপ্ত বাংলাদেশি চিত্রশিল্পী ও অধ্যাপক মনসুর উল করিম।
দিবসবিশ্ব শিক্ষক দিবস
কেএসকে/জেআইএম
Advertisement