আন্তর্জাতিক

পর্যটন ইতিহাস ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য সংরক্ষণ করতে হবে

মালদ্বীপের পর্যটন ইতিহাস ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য সংরক্ষণ করতে হবে। পর্যটন খাতে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন এসেছে ১৯৮০ এর দশকে। কঠোর পরিশ্রম ও সাধনার ফলে মালদ্বীপের পর্যটন শিল্প বিশ্ববাসীর কাছে পরিচিতি পেয়েছে।

Advertisement

সোমবার (৩ অক্টোবর) মালদ্বীপে পর্যটন শিল্পের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে ‘পর্যটন গোল্ডেন ইয়ার গালা’ সন্ধ্যায় দেশটির প্রেসিডেন্ট সোলিহ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। এ সময় ৭৭ জনকে ‘প্রেসিডেন্ট পর্যটন’ স্বর্ণপদক দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, আমরা বিশেষ করে গাসিম ইব্রাহিমের কথা বলতে পারি। তার বিনিয়োগের মাধ্যমে পর্যটন সেক্টরে ইতিবাচক পরিবর্তন লক্ষ করা গেছে। মালদ্বীপজুড়ে ২০০৮ সালে গেস্ট হাউসের কার্যক্রম শুরু করা হয়। এছাড়া সাবেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ নাশিদের সময়, পর্যটন নীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়েছিল। এখন সেই সুফল ভোগ করছে সবাই।

প্রেসিডেন্ট সোলিহ বলেন, মালদ্বীপের পর্যটন বিশ্ববিখ্যাত হয়ে উঠেছে কারণ বেসরকারি খাতের বিকাশের ওপর সম্পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন রয়েছে।

Advertisement

তিনি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এ খাতে যুক্ত হতে উৎসাহিত করে মালদ্বীপের পর্যটনকে বিশ্বমানের বিলাসবহুল পণ্যে পরিণত করার জন্য সোনু শিবদাসান, সোনেভার সিইওয়ের মতো বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও ধন্যবাদ জানান।

প্রেসিডেন্ট সোলিহ মালদ্বীপের পর্যটন খাতের উন্নয়নে জড়িত সবার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- রিসোর্টের মালিক এবং অপারেটর, গেস্ট হাউস অপারেটর, লাইভবোর্ড এবং ডাইভ সেন্টার চালক, ট্র্যাভেল এজেন্ট, পারফর্মিং শিল্পী এবং পর্যটন খাতের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

এমআরএম/জেআইএম

Advertisement