করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে শনাক্ত ও মৃত্যু দুটোই কমেছে। এ সময় করোনায় মারা গেছেন এক হাজার ১৫১ জন। একই সময়ে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন চার লাখ ৩৯ হাজার ২৪০ জন। এছাড়াও একদিনে সুস্থ হয়েছেন পাঁচ লাখ ৭৮ হাজার ৮৫২ জন।
Advertisement
এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মারা যান এক হাজার ৭৪৬ জন। এ সময়ে নতুন করে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হন পাঁচ লাখ ৫৯ হাজার ৭৯২ জন। এছাড়া ওইদিনে সুস্থ হন ছয় লাখ ৮২ হাজার ৫৬ জন।
এ নিয়ে বিশ্বে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৫ লাখ ২ হাজার ৪৬৭ জনে। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ কোটি ৯৮ লাখ ৭ হাজার ৭৭২ জনে। এছাড়া করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৫৮ কোটি ৬১ লাখ ৬০ হাজার ২০৪ জন।
রোববার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানবিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
Advertisement
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়েছে জাপানে, ৩৪৭ জন। দৈনিক সংক্রমণের দিক থেকেও শীর্ষে জাপান। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে এক লাখ ৩৫ হাজার ৪২৫ জন। এ নিয়ে জাপানে মোট করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে এক কোটি ৯২ লাখ ২৮ হাজার ৮২ জন। এদের মধ্যে মারা গেছেন ৪০ হাজার ৫৪৫ জন।
এদিকে, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকার শীর্ষে থাকা যুক্তরাষ্ট্রে ২৪ ঘণ্টায় ২২ হাজার ৭৬৫ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে মারা গেছেন ৭৪ জন। এ নিয়ে দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৯ কোটি ৬৬ লাখ ১৬ হাজার ৫০৫ জনে। তাদের মধ্যে মারা গেছেন ১০ লাখ ৭২ হাজার ৯৩০ জন।
তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় চার হাজার ৫৭৩ জন সংক্রমিত হয়েছেন। তবে এ সময়ে দেশটিতে কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে ভারতে করোনা রোগী শনাক্ত হলো মোট চার কোটি ৪৪ লাখ ৫৪ হাজার ২৯৯ জন। এদের মধ্যে মারা গেছেন ৫ লাখ ২৭ হাজার ৯৬৫ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রাজিলে মারা গেছেন ৮০ জন, দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭৪ জন, ইতালিতে ৪৮ জন, অস্ট্রেলিয়ায় ৩৯ জন, রাশিয়ায় ৯২ জন এবং মেক্সিকোতে মারা গেছেন ৩৬ জন।
Advertisement
গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলাদেশে করোনায় একজন মারা গেছেন। এ নিয়ে দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ২৯ হাজার ৩২৭ জনে। একই সময়ে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন ১৫৫ জন। মহামারি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত দেশে মোট শনাক্ত বেড়ে পৌঁছেছে ২০ লাখ ১২ হাজার ৫৩১ জনে।
কেএসআর/এমএস