যদি কোনও ইউনিয়নের মেম্বার ও চেয়ারম্যান তার এলাকায় বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন সম্পর্কে কোনও তথ্য প্রচার না করে, তাহলে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছেন নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান রেবেকা মোমিন। বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ অায়োজিত `নারী নির্যাতন প্রতিরোধে অামাদের অর্জন ও ব্যর্থতা` শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ তথ্য জানান।রেবেকা মোমিন বলেন, অনেক সময় দেখা যায়, অামাদের এমপি, মেম্বার ও চেয়ারম্যানরা দোষী ব্যাক্তিদের সঙ্গে অাপস করে। কারণ সামনে নির্বাচন। এসব বিষয়ে অার অাপস করা যাবে না।শিক্ষার চিত্র তুলে ধরে তিনি অারও বলেন, শিক্ষার প্রসার বেড়েছে। গ্রামের লোকেরাও এগিয়ে যাচ্ছেন। কেউ যেন বঞ্চিত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখছি। কারণ শিক্ষার প্রসার যত বেশি ঘটবে, ততই অামরা সমস্যামুক্ত হবো।রেবেকা মোমিন বলেন, অামাদের ভুলে গেলে চলবে না যে অামরা বাঙালী। কিছু কিছু বাবা-মা ভাবেন তাদের সন্তানরা বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানে ক্লাবে উপস্থিত হওয়ার ফলে সমাজে তাদের অবস্থান উপরে উঠছে। প্রকৃত অর্থে অবক্ষয় কিন্তু ওখান থেকেই শুরু হচ্ছে।অায়োজিত সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া কবীরের সভাপতিত্বে সেমিনারে অারও অংশগ্রহণ করেন- উইম্যান ফর উইম্যানের শামসুর নাহার, ব্লাস্টের অ্যাড. সাইলা, জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রমের প্রশিক্ষক তাহাসীনা অাক্তার প্রমুখ।জাগোনিউজ২৪.কম/আরএস
Advertisement