খেলার মাঝপথে এক ফিল্ডারকে আম্পায়ার-আম্পায়ার : অনেকক্ষণ ধরে লক্ষ্য করছি। এখন আর না বলে পারছি না। তুমি ব্যাটসম্যানকে ভেংচি কেটে বিরক্ত করছ কেন?ফিল্ডার : আমিও অনেকক্ষণ ধরে লক্ষ্য করছি। এখন আর না বলে পারছি না। ক্রিজে কী হচ্ছে, সেদিকে আপনার একেবারেই মনোযোগ নেই!****গুরুত্বপূর্ণ একটি ম্যাচের আগে একজন ক্রিকেটারকে তার রুমে ডেকে নিলেন অধিনায়ক-অধিনায়ক : তুমি তো জানো, আমাদের সময়টা খুব খারাপ যাচ্ছে। যে করেই হোক, পরের ম্যাচে বিজয় আমাদের চাই। তাই আমাদের এমন একজনকে দরকার, যার আছে দৃঢ় মনোবল। কঠিন সময়ও যে ভেঙে পড়ে না। শক্ত মন নিয়ে যে কোনো পরিস্থিতি সামলে নিতে পারে। আমার বিশ্বাস, তুমিই সেই লোক। ইয়ে মানে...আগামী ম্যাচটা তুমি খেলছ না।****একবার শন পোলকের বলে নাস্তানাবুদ হচ্ছিলেন রিকি পন্টিং। বল হাতে বাঁকা হাসি হেসে-পোলক : তুমি ক্রিকেট বল চেনো তো? এটা লাল, গোলাকার, ওজন পাঁচ আউন্সের কাছাকাছি।পরের বলেই ছক্কা হাঁকালেন পন্টিং। পোলকের কাছে গিয়ে-পন্টিং : তুমি তো জানো বলটা দেখতে কেমন। যাও, খুঁজে নিয়ে এসো!****১৯৯১ সালে অ্যাডিলেড টেস্টে ব্যাটিং করছিলেন জাভেদ মিয়াদাঁদ। বোলার ছিলেন মার্ভ হিউজ। খেলার ফাঁকে হিউজকে ‘মোটু বাস কন্ডাক্টর’ বলে খ্যাপাচ্ছিলেন মিয়াদাঁদ। কিছুক্ষণ পরই হিউজের বলে আউট হয়ে মিয়াদাঁদ যখন প্যাভিলিয়নের পথ ধরলেন। মুচকি হেসে হিউজ বলেছিলেন, ‘টিকিট প্লিজ!’এসইউ/এমএস
Advertisement