সাত বছরের এই শিশুটির বাঁচার সম্ভাবনা মাত্র ২৫ ভাগ। শুধু বোন মেরো ট্রান্সপ্লান্ট করালেই বাঁচানো যাবে ইয়ামিনকে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের হেমাটোলজি বিভাগের প্রধান ড. এবিএম ইউনূস ইয়ামিনের বাবা নূরুল আজিজকে বলেছেন- তাকে যতদ্রুত সম্ভব বোন মেরো ট্রান্সপ্লান্টই করাতে হবে। তবে বেঁচে যাবে সে।বোন মেরো ট্রান্সপ্লান্টই করাতে খরচও অনেক। ভারতেই এ চিকিৎসা করালে লাগবে ৫০ লাখ টাকা। বর্তমানে এ হাসপাতালেই ডি ব্লকের ১৫তলার হেমাটোলজি বিভাগে আছে ইয়ামিন। সিদ্ধিরগঞ্জ, নয়াআটি এলাকার একটি স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়তো ইয়ামিন। গত ২২ ফেব্রুয়ারি স্কুল থেকে বাড়িতে এসে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে নারায়ণগঞ্জ মেডিপ্লাস মেডিকেল পরীক্ষা করা পর ডাক্তার ইায়ারি মাহাবুব তাকে রেফার করেন পিজি হাসপাতালের হেমাটোলজি বিভাগের প্রধান ডা. এবিএম ইউনূসের কাছে। গ্রিন রোডের গ্রীন ভিউ ক্লিনিকে চিকিৎসারত অবস্থায় মার্চ মাসে ধরা পড়ে স্ট্রংলি লিমফোব্লাস্টিক লিউকেমিয়া (ব্লাড ক্যান্সার)। এতদিন ক্যামো চলছিল কিন্তু অবস্থা আরো খারাপ হওয়ায় তাকে নেয়া হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে। বাবা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী নূরুল আজিজ চৌধুরী এবং গৃহিণী মা সর্বস্ব দিয়ে চিকিৎসা খরচ চালিয়ে এখন নিঃস্ব। তাই হৃদয়বান ব্যক্তিদের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা চেয়েছে পরিবারটি। তাকে সাহায্য করতে- ডাচ বাংলা ব্যাংক হিসাব নম্বর হচ্ছে এম/এস ইয়ামিন এন্টারপ্রাইজ, হিসাব নম্বর ১২৮.১১০.১৫৩২১, শিমরাইল শাখা, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ। ফোন ০১৭১১৬৬৩৩২২, ০১৮১১২৪৪৪৪৪।আরএস/এমএস
Advertisement