মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।
Advertisement
১২ এপ্রিল ২০২২, মঙ্গলবার। ২৯ চৈত্র ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
ঘটনা১৮৬১- আমেরিকার গৃহযুদ্ধের (১৮৬১-১৮৬৫) আনুষ্ঠানিক সূত্রপাত ঘটে।১৮৬৭- জাপানি সংস্কারবাদী মোৎসিহিতু সম্রাট হিসেবে ক্ষমতাসীন হন।১৯৫৫- পোলিও টিকার উন্নয়ন সাধন করেন ডা. জনাস সক এবং নিরাপদ ও কার্যকরী বলে ঘোষণা করেন।১৯৬১- বিশ্বের প্রথম মহাকাশ নভোচারী ইউরি গ্যাগারিন মহাশূন্যে পাড়ি দেন।
জন্ম১৮৬৩- প্রখ্যাত বাঙালি নাট্যকার ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ।১৯৮৪- নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান চিকিৎসক ও প্রাণরসায়নবিদ অট্টো ফ্রিটজ মেয়ারহফ।১৮৮৫- বাঙালি ইতিহাসবিদ, প্রত্নতত্ত্ববিদ ও লেখক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়। অধুনা পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুরে জন্ম তার। তিনি আর ডি ব্যানার্জি নামে বেশি পরিচিত। ১৯১১ সালে তিনি ভারতীয় পুরাতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণে যোগ দেন। ১৯২২ সালে তিনি হরপ্পা সংস্কৃতির প্রধান কেন্দ্র মহেঞ্জোদাড়ো পুনরাবিষ্কার করেন। কুষান সম্রাট কণিষ্ক সম্পর্কে তিনি যেসব তথ্য আবিষ্কার করেন, তা প্রামাণ্য বলে বিবেচিত হয়েছে। বাংলায় পাল রাজবংশ সম্পর্কিত বহু তথ্য তিনি আবিষ্কার করেন। পাহাড়পুরে খননকার্যের পরিচালক ছিলেন তিনি। মুদ্রাসম্বন্ধীয় বিষয়ে বাংলাতে প্রথম গ্রন্থ রচনা তার অন্যতম কৃতিত্ব।
Advertisement
মৃত্যু১৮১৭- ফরাসি জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ চার্লস মেসিয়ের।১৯৭৫- বাংলাদেশি অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, লেখক ও সাংবাদিক ফতেহ লোহানী। তৎকালীন বৃহত্তর পাবনা জেলার সিরাজগঞ্জ মহকুমায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার পুরো নাম আবু নজীর মোহাম্মদ ফতেহ আলী খান। তিনি ৪৪টি চলচ্চিত্রে ও অসংখ্য নাটকে অভিনয় করেন। একজন দক্ষ আবৃত্তিকার হিসেবেও প্রশংসিত ছিলেন। চট্টগ্রামের কাপ্তাইয়ে কুয়াশা চলচ্চিত্রের চিত্রগ্রহণের সময় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।১৯৮১- আমেরিকান মুষ্টিযোদ্ধা জো লুইস। ২০১১- হিন্দি চলচ্চিত্র জগতের একজন বিখ্যাত গল্পকার ও চিত্রনাট্যকার শচীন ভৌমিক।২০১২- ভারতীয় কবি, নাট্যকার ও চিত্রনাট্যকার মোহিত চট্টোপাধ্যায়।
কেএসকে/এসইউ/জেআইএম