করোনা সংক্রমণ কমতে শুরু করায় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটায় বেড়েছে পর্যটক। ফলে চাঞ্চল্যতা ফিরেছে ব্যবসায়ীদের।
Advertisement
শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সৈকতের জিরো পয়েন্ট, লেম্বুরবন, ঝাউবন, গঙ্গামতিসহ সব স্থান পর্যটকে মুখর রয়েছে।
জানা যায়, করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে জানুয়ারিতে পর্যটকে ভাটা পড়লেও ফেব্রুয়ারির শুরু থেকেই কুয়াকাটায় পর্যটক বাড়ছে।
সৈকতের নীল জলরাশিতে গোসলে ব্যস্ত পর্যটক পাপিয়া জানান, আমরা দু'জন কুয়াকাটায় এসেছি। পানি দেখে আর তর সইছে না। তাই গোসলে নেমে পড়ছি। অনেক আনন্দ করছি। বিকেলে অনন্য স্পট ঘুরে দেখবো।
Advertisement
অভিজাত হোটেল খান প্যালেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাসেল খান জাগো নিউজকে জানান, ফেব্রুয়ারির শুরু থেকেই বুকিং বেড়েছে। শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) ৮০ শতাংশ রুম বুকিং রয়েছে। আশা করছি পুরো মাস এমন পর্যটক থাকবে।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটার (টোয়াক) ডিরেক্টর পিআর কে এম বাচ্চু জাগো নিউজকে বলেন, করোনা কমতে শুরু করায় পর্যটক বেড়েছে। শুক্রবার ছুটির দিনে পুরো সৈকতে পর্যটকদের পদচারণা। ব্যবসায়ীরাও বেশ ব্যস্ত সময় পার করছেন। ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবো বলে আমরা আশা করছি।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল খালেক জাগো নিউজকে জানান, ট্যুরিস্ট পুলিশ সার্বক্ষণিক তৎপর। তবে শুক্রবার ছুটির দিনে বিশেষ কয়েকটি টিম ও গোয়েন্দা বিভাগ কাজ করছে। সব ধরনের অপরাধ ঠেকাতে সব সময় প্রস্তুত রয়েছি।
আসাদুজ্জামান মিরাজ/এএইচ/এমএস
Advertisement