মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।
Advertisement
৪ জানুয়ারি ২০২২, মঙ্গলবার। ২০ পৌষ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।
ঘটনা১৪৯৩- ক্রিস্টোফার কলম্বাস নবআবিস্কৃত আমেরিকা এলাকা ত্যাগ করে তার প্রথম সফরের সমাপ্তি ঘটান।১৮৬১- মাইকেল মধুসূদন দত্ত কর্তৃক রচিত মেঘনাদবধ কাব্য মহাকাব্য প্রকাশিত হয়।১৮৭৭- বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক টমাস আলভা এডিসন ফোনোগ্রাম আবিষ্কার করেছিলেন।১৮৮৫- প্রথম অ্যাপেনডিসাইটিস অপারেশন হয়।১৯২৭- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পথের দাবী উপন্যাসটি ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত হয়।১৯৪৭- দিনাজপুরে কৃষক মিছিলে গুলি চালালে সাঁওতাল শিবরাম ও কৃষক ছমির উদ্দিন নিহত হন।
জন্ম১৬৪৩- ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিদ, দার্শনিক ও উদ্ভাবক আইজ্যাক নিউটন। ১৭৮৫- জার্মান ভাষাতাত্ত্বিক, আইনজ্ঞ ও পুরাণবেত্তা ইয়াকপ গ্রিম।১৮০৯- অন্ধদের শিক্ষা পদ্ধতির প্রবর্তক লুই ব্রেইল। ব্রেইল একজন চামড়া ব্যবসায়ীর সন্তান ছিলেন। ফ্রান্সের কুপভ্রে এলাকায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তিন বছর বয়সে অন্ধ হয়ে যাবার পর বিশ বছর বয়সে তিনি অন্যান্য অন্ধ ব্যক্তিদেরকে শিক্ষা দিতে অগ্রসর হন। এরপর এক বছরের মধ্যে অন্ধ ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সহায়তা ও কল্যাণার্থে তিনি ব্রেইল পদ্ধতি আবিষ্কারের মাধ্যমে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনয়ণ করেছেন।১৯৫০- বাংলাদেশি কবি এবং সাহিত্য সমালোচক খোন্দকার আশরাফ হোসেন।১৯৬৫- আশির দশক ও নব্বইয়ের দশকের ফরাসি টেনিস খেলোয়াড় গি ফোর্জে।১৯৬৬- বাংলাদেশি সংগীত শিল্পী ফাহমিদা নবী।
Advertisement
মৃত্যু১৯৩১- রাজনীতিবিদ ও খেলাফত আন্দোলনের নেতা মাওলানা মোহাম্মদ আলী।১৯৪১- নোবেল বিজয়ী ফরাসী দার্শনিক অঁরি বের্গসন।১৯৬০- নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আলজেরীয় সাহিত্যিক এ্যালবার্ট কাম্যু।১৯৮৩- প্রখ্যাত রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সাগর সেন।১৯৯৪- প্রখ্যাত ভারতীয় সংগীত পরিচালক রাহুল দেব বর্মন।১৯৯৭- কথাসাহিত্যিক আখতারুজ্জামান ইলিয়াস। তিনি ১৯৪৩ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের গাইবান্ধা জেলার গোটিয়া গ্রামে মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাক নাম মঞ্জু। তার পৈতৃক বাড়ি বগুড়া জেলায়। দুইটি উপন্যাস, গোটা পাঁচেক গল্পগ্রন্থ আর একটি প্রবন্ধ সংকলন এই নিয়ে তার রচনাসম্ভার। বাংলা সাহিত্যে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর পরেই তিনি সর্বাধিক প্রশংসিত বাংলাদেশি লেখক। তাকে সমাজবাস্তবতার অনন্যসাধারণ রূপকার বলা হয়েছে।
দিবসবিশ্ব ব্রেইল দিবস।
কেএসকে/জেআইএম
Advertisement