পাহাড়ে উঠেছে মাহমুদ। উঠেই সে একটা আলাদিনের চেরাগ হাতে পেয়ে গেল। সেই চেরাগে ঘষা মারতেই এক দৈত্য এসে হাজির-দৈত্য : হুকুম করুন আমার মালিক।মাহমুদ : আমি তোমার কাছে তিনটি জিনিস চাইব। দিতে পারবে তো?দৈত্য : জি মালিক, তবে আমার একটা শর্ত আছে। আপনাকে যা দেব, আপনার বন্ধু ওই জিনিসটি আপনা-আপনি দ্বিগুণ পরিমাণে পাবে। মাহমুদ : ঠিক আছে, তবে তাই হোক। আমাকে একটা পরশপাথর দাও দেখি। দৈত্য : আপনার বন্ধু কিন্তু দুটি পরশপাথর পেয়েছে। মাহমুদ : এবার আমাকে ১০০ মিলিয়ন ডলার দাও। দৈত্য : আপনার বন্ধু এবার ২০০ মিলিয়ন ডলার পেল। মাহমুদ : এবার আমাকে পিটিয়ে আধমরা করে দাও! ****বিশ্বস্ত রকিবের সঙ্গে তার এক মনোরোগ চিকিৎসক বন্ধুর দেখা। রকিব তাকে দেখে অবাক হয়ে-রকিব : আরে ফিরোজ, তুই! আমি তো শুনেছিলাম তুই মরে গেছিস! ফিরোজ : হুমম, কিন্তু এখন তো জীবিতই দেখলে, নাকি? রকিব : হতেই পারে না! যে ব্যক্তি আমাকে এই সংবাদ দিয়েছে সে যে তোমার চেয়েও বিশ্বস্ত। ****একবার জোনায়েদ নতুন গাড়ি কিনে নিজে চালিয়ে অফিসে যাচ্ছিলেন। রাস্তায় সিগন্যাল বাতি জ্বলে ওঠায় গাড়িতে বসে অপেক্ষা করছিলেন। এবার বাধ্য হয়ে-জোনায়েদ : আচ্ছা জনাব, এ মুহূর্তে ডান দিকে যেতে হলে আপনাকে কত টাকা দিতে হবে?ট্রাফিক পুলিশ : আপনি তো আচ্ছা লোক! আমাকে টাকার কথা বলছেন কেন? একদম জেলে পুরে রাখব কিন্তু। জোনায়েদ : আমার কী দোষ, সাইনবোর্ডে তো আপনারাই লিখেছেন Free left turn।****একবার এক বিমানে আমেরিকান, জাপানি ও বাংলাদেশি যাত্রীর মধ্যে কথপোকথন চলছে-আমেরিকান : আমাদের তৈরি করা যুদ্ধের রকেট একেবারে আকাশের গা ঘেঁষে চলে।জাপানি : এটা কীভাবে সম্ভব?আমেরিকান : ওই আর কি, আকাশের দুই আঙুল নিচ দিয়ে।জাপানি : ও তাই। তাহলে শুনুন, আমাদের যুদ্ধের ডুবোজাহাজ একেবারে সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে চলে।আমেরিকান : এটা কী করে হয়?জাপানি : ওই আর কি, তলদেশের দুই আঙুল উপর দিয়ে।বাংলাদেশি : আরে ভাই শুনুন, আমাদের দেশের মানুষ নাক দিয়ে ভাত খায়।জাপানি : এও কি সম্ভব?বাংলাদেশি : ওই আর কি, দুই আঙুল নিচ দিয়ে।এসইউ/এমএস
Advertisement