ফিচার

অক্ষয়চন্দ্র সরকার ও সমরেশ বসুর জন্ম

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

Advertisement

১১ ডিসেম্বর ২০২১, শনিবার। ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।

ঘটনা৩৬১- জুলিয়ান এপোসাইট বিভক্ত রোম সাম্রাজ্যের সম্রাট হন।১৬৮৭- ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সর্বপ্রথম মাদ্রাজে পৌরসভা প্রতিষ্ঠার সনদ তৈরির অনুমোদন দেয়।১৮২৩- ইংরেজি শিক্ষা প্রসারের উদ্দেশ্যে রাজা রামমোহন রায় নিজ ব্যয়ে অ্যাংলো হিন্দু স্কুল স্থাপন করেন।১৮৫১- স্ত্রী শিক্ষার প্রসার ও সমাজকল্যাণমূলক কাজের জন্য বেথুন সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হয়।১৯৬৪- চে গুয়েভারা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বক্তৃতা দেন।১৯৭১- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ: টাঙ্গাইল, নীলফামারীর ডিমলা ও দিনাজপুরের হিলি শত্রুমুক্ত হয়।

জন্ম১৮৪৬- বাংলা সাহিত্যের কবি ও সাহিত্য সমালোচক অক্ষয়চন্দ্র সরকার। বর্তমান হুগলি জেলার চুঁচুড়ার কদমতলায় জন্ম তার। ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি, প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য সমালোচক। রায়বাহাদুরের পুত্র হয়েও ব্রিটিশ-বিরোধী আন্দোলনের প্রবল সমর্থক অক্ষয়চন্দ্র দেশীয় শিল্পের পুনরুজ্জীবন ও স্বায়ত্তশাসনের উপযোগী শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনের পক্ষপাতী ছিলেন।১৮৬৮- বাঙালি অভিনেতা সুরেন্দ্রনাথ ঘোষ (দানীবাবু)। ১৯১১- নোবেল বিজয়ী মিশরীয় সাহিত্যিক নাগিব মাহফুজ।১৯২২- ট্রাজেডি কিং নামে সুপরিচিত ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা দিলীপ কুমার।১৯২৪- কথাসাহিত্যিক সমরেশ বসু। প্রকৃত নাম সুরথনাথ বসু। তিনি কালকূট ও ভ্রমর ছদ্মনামে উল্লেখযোগ্য সাহিত্য রচনা করেছেন। তার রচনায় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, শ্রমজীবী মানুষের জীবন এবং যৌনতাসহ বিভিন্ন অভিজ্ঞতার সুনিপুণ বর্ণনা ফুটে উঠেছে। তিনি ১৯৮০ সালে সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার লাভ করেন।১৯২৮- বাংলাদেশি চলচ্চিত্রাভিনেতা, সুরকার, গায়ক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা খান আতাউর রহমান।১৯৩৫- ভারতের প্রথম বাঙালি ও ত্রয়োদশ রাষ্ট্রপতি ভারতরত্ন প্রণব মুখোপাধ্যায়।

Advertisement

মৃত্যু১৮৪০- জাপানের সম্রাট কোকাকুর।১৯৭১- বাংলাদেশি সাংবাদিক আ. ন. ম. গোলাম মোস্তফা।২০০৬- বাঙালি কবি বিনয় মজুমদার।২০১২- ভারতের বাঙালি সংগীতজ্ঞ ও কিংবদন্তি সেতার বাদক পণ্ডিত রবি শঙ্কর।

দিবসআন্তর্জাতিক পাহাড় দিবস।

কেএসকে/এএসএম

Advertisement