দেশজুড়ে

চট্টগ্রামের বিক্ষিপ্ত ঘটনায় ভোটগ্রহণ চলছে

চট্টগ্রামের বিক্ষিপ্ত ঘটনার মধ্য দিয়ে চলছে ভোটগ্রহণ। জালভোট কেন্দ্র দখল আর জোর করে ব্যালট পেপারে সীলা মারার মত ঘটনাও ঘটেছে বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে। ভোটগ্রহণ বন্ধ রয়েছে চন্দনাইশ পৌরসভার তিনটি কেন্দ্রে। এছাড়া রাউজানের সবগুলো কেন্দ্রে বিএনপি প্রার্থীর এজেন্টকে বের করে দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। প্রতিরোধের মুখে রাউজান ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন বিএনপির মেয়র প্রার্থী কাজী আবদুল্লাহ আল হাসান। সীতাকুণ্ডে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত হয়েছে বিএনপির প্রার্থী আবুল মনসুর। মীরশ্বরাই ও বারৈয়ারহাট পৌরসভায় রাতেই দখল হয়ে গেছে বেশ কিছু কেন্দ্র। সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে চট্টগ্রামের ১০টি পৌরসভায়। ভোটাররা সকাল সাতটা থেকেই লাইনে দাঁড়িয়েছেন। বিজিবি-পুলিশ ও র্যা বের সমন্বয়ে পৌরসভাগুলোতে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল বাতেন বলেন, সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে ভোটগ্রহণের জন্য আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। পর্যা প্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আশা করছি সুষ্ঠুভাবেই ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হবে।২৮ ব্যাটেলিয়ন বিজিবি’র কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল এমারত হোসেন বলেন, মিরসরাই, সীতাকুÐ এবং বাঁশখালীতে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বাকি পৌরসভাগুলোতে আমরা টহল দিচ্ছি।চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উত্তর) কাজী আব্দুল আউয়াল জানান, প্রত্যেক ভোটকেন্দ্রে ১০ জন পুলিশ ও ১০ জন আনসার সদস্যসহ দায়িত্ব পালন করছেন। প্রতি তিন কেন্দ্রে থাকছে একটি টহল টিম। পাঁচটি কেন্দ্র মিলে রাখা হয়েছে স্ট্রাইকিং ফোর্স।  থানায় স্ট্যান্ডবাই ফোর্সও রাখা হচ্ছে। এছাড়া তিনটি কেন্দ্র মিলে র্যা বের একটি টিমও আলাদাভাবে টহল দিচ্ছে বলে জানান আব্দুল আউয়াল।জীবন/এএইচ/এমএস

Advertisement