ফিচার

দীনেশচন্দ্র সেন ও সুফিয়া কামালের প্রয়াণ

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

Advertisement

২০ নভেম্বর ২০২১, শনিবার। ০৫ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।

ঘটনা১৮১৮- ভেনেজুয়েলা স্পেনের শাসনের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা ঘোষণা করে।১৯১৭- ইউক্রেনকে প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।১৯৪০- হাঙ্গেরি ত্রিদলীয় চুক্তি স্বাক্ষরকারী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে অক্ষশক্তির অন্তর্ভুক্ত হয়।১৯৪৫- ন্যুরেমবার্গ আন্তর্জাতিক বিচারালয়ে নাৎসি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু।১৯৬২- সোভিয়েত ইউনিয়ন কিউবা থেকে ইলুশিন বোমারু প্রত্যাহার করতে সম্মত হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অবরোধ তুলে নেয়।

জন্ম১৭৫০- টিপু সুলতান, ভারতীয় স্বাধীনতাকামী বীরপুত্র।১৯২০- বাংলা চলচ্চিত্র ও নাট্যজগতের খ্যাতিমান অভিনেতা কালী বন্দ্যোপাধ্যায়।১৯৩২- সুফিয়া আহমেদ, বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ ও ভাষাসৈনিক।১৯৬৩- টিমোথি গাওয়ারস, ফীল্ডস মেডাল বিজয়ী কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের অধ্যাপক।

Advertisement

মৃত্যু১৯১০- খ্যাতিমান রুশ লেখক লিও তলস্তয়।১৯৩৯- লোকসাহিত্য বিশারদ ও বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকার দীনেশচন্দ্র সেন। তিনি ১৮৬৬ সালের ৩ নভেম্বর মানিকগঞ্জ জেলার বগজুরি গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত বৈদ্যব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২১-এ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ডি.লিট ডিগ্রী এবং ১৯৩১-এ "জগত্তারিণী স্বর্ণপদক" প্রদান করেন। ১৯২১-এ ব্রিটিশ শাসিত ভারত সরকার তাকে "রায় বাহাদুর" উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৯২৬-এ মৈমনসিংহ গীতিকা গ্রন্থটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত হয়। শ্রী দীনেশচন্দ্র সেন রচিত গবেষণাধর্মী "বৃহৎবঙ্গ" গ্রন্থটি বাঙালীর ইতিহাস চর্চায় অনন্য।১৯৮৪- কবি ফয়েজ আহমদ।১৯৯৯- ইতালীয় রাজনীতিবিদ ও প্রধানমন্ত্রী আমিন্তোরে ফান্ফানি।১৯৯৯- বাংলাদেশের প্রথিতযশা কবি, লেখক ও নারীবাদী সুফিয়া কামাল। আধুনিক বাংলাদেশের নারী প্রগতি আন্দোলনের একজন পুরোধা ব্যক্তিত্ব তিনি। সুফিয়া কামাল ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের শায়েস্তাবাদে মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। সুফিয়া কামালকে মৃত্যুর পর পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়। বাংলাদেশি নারীদের মধ্যে তিনিই প্রথম এই সম্মান লাভ করেন। প্রতি বছর এই দিনটিতে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্মরণ করা হয়।২০১০- বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা ও সেক্টর কমান্ডার মীর শওকত আলী।

দিবসবিশ্ব শিশু দিবস

কেএসকে/এমএস

Advertisement