নীলফামারীতে অতিবৃষ্টির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আমন ধানসহ শীতকালীন সবজি। ফলন আশানুরূপ হলেও বৃষ্টির পানিতে মাটির সঙ্গে একাকার এসব ফসল। এতে কাঙ্ক্ষিত ফসল ঘরে তোলা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।
Advertisement
জলঢাকা উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা শাহাদাৎ হোসেন জানান, বাজারে শীতকালীন সবজির দাম চড়া। প্রকৃতির ওপর কারও হাত নেই। এখন যা হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন জনিত প্রাকৃতিক ক্ষতি। ধান, চালসহ শীতকালীন সবজির মূল্য আরও বাড়ার আশংকা করেন তিনি।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক জলঢাকা উপজেলার গোলমুন্ডা গ্রামের মো. সাব্বির, হাজীরপাড়ার শাকিল জানান, ফসলের কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা মাঠে জমে থাকা বৃষ্টির পানি নেমে গেলে নির্ণয় করা যাবে। তবে যে পরিমাণ ফলন হয়েছে তার এক-তৃতীয়াংশ মাঠে নষ্ট হয়ে গেছে। নীলফামারী কৃষি অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, এবারে জেলায় প্রায় ৩৫ হেক্টর ধান ও ৩৮ হেক্টর মৌসুমি সবজি নষ্ট হয়েছে। উপজেলা কৃষি অফিসার ও কৃষি মাঠ কর্মকর্তারা ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয়ের চেষ্টা চলছে।
আরএইচ/এমএস
Advertisement