করোনার ঝুঁকি কম এমন দেশের নাগরিকরা আগামী ১ নভেম্বর থেকে থাইল্যান্ডে ভ্রমণ করতে পারবেন। এ তালিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, সিঙ্গাপুর ও চীনসহ অন্তত ১০টি দেশ। এমনকি কোয়ারেন্টাইনে থাকার প্রয়োজনীয়তার নিয়মও উঠিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটি। তবে এসব নিয়ম প্রযোজ্য হবে যারা করোনার দুই ডোজ টিকা গ্রহণ করছে।
Advertisement
দেশটির প্রধানমন্ত্রী প্রাইউথ চান-ওচা স্বীকার করেছেন যে, এ সিদ্ধান্তে কিছুটা ঝুঁকি রয়েছে। তবে এটি দেশের পর্যটনখাতকে পুনরুজ্জীবিত করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকে আরও কিছু দেশকে ভ্রমণের সুযোগ দেওয়ার পাশাপাশি বিনোদন কেন্দ্রগুলোকে পুনরায় খুলে দেওয়া হবে এবং মদ বিক্রিরও অনুমতি দেওয়া হবে। আগত দর্শনার্থীদের করোনার নেগেটিভ সনদ এবং দেশটিতে পোঁছানোর পরে একবার করোনা পরীক্ষা করার ওপর জোর দেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগত দর্শনার্থীদের করোনা পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ হলে তারা থাইল্যান্ডের নাগরিকদের মতোই উন্মুক্তভাবে চলাফেরা করতে পরবে।
Advertisement
জুলাই থেকে থাইল্যান্ডে প্রতিদিন ১০ হাজারের বেশি মানুষের করোনা শনাক্ত হচ্ছে। এছাড়াও দেশটিতে মোট জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশ মানুষ দুই ডোজ এবং অর্ধেক এক ডোজ টিকা গ্রহণ করেছেন।
সূত্র: ব্যাংকক পোস্ট
এমএসএম/এএসএম
Advertisement