স্বাস্থ্য

শনাক্তের হার ৪.৪৯ শতাংশ

দেশে করোনাভাইরাস শনাক্তের হার পাঁচ শতাংশের নিচেই রয়েছে। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ। এর আগের দিন শনাক্তের হার ছিল ৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ।

Advertisement

গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে সরকারি-বেসরকারি ৮২১টি ল্যাবরেটরিতে ২৯ হাজার ১৮৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়ালো ৯৬ লাখ ৭৬ হাজার ১২৩টি।

নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ। গত বছরের ৮ মার্চ প্রথম রোগী শনাক্ত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত শনাক্তের মোট হার ১৬ দশমিক শূন্য ছয় শতাংশ।

মঙ্গলবার (২৮ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

Advertisement

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে আরও ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ২৭ হাজার ৪৭০ জনে।

এই সময়ে নমুনা পরীক্ষায় নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন আরও এক হাজার ৩১০ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৫ লাখ ৫৩ হাজার ৮৭৩ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন এক হাজার ১৯৫ জন। এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা ১৫ লাখ ১৩ হাজার ৮৭৬ জন। সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

২৪ ঘণ্টায় মৃত ৩১ জনের মধ্যে দশোর্ধ্ব একজন, বিশোর্ধ্ব একজন, ত্রিশোর্ধ্ব একজন, চল্লিশোর্ধ্ব তিনজন, পঞ্চাশোর্ধ্ব আটজন, ষাটোর্ধ্ব পাঁচজন, সত্তোরোর্ধ্ব সাতজন ও ৮০ বছরের বেশি বয়সী পাঁচজন মারা যান।

Advertisement

বিভাগওয়ারি হিসাবে দেখা গেছে, ঢাকা বিভাগে ১৩ জন, চট্টগ্রামে পাঁচজন, খুলনায় দুইজন, সিলেটে পাঁচজন, বরিশালে দুইজন, রংপুরে দুইজন ও ময়মনসিংহ বিভাগে দুইজন রয়েছেন।

দেশে গত বছরের ৮ মার্চ প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

এমইউ/বিএ/এএসএম