রিমান্ড শুনানির জন্য কারাগার থেকে পরীমনিকে বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় আদালতে ছুটে আসেন তার নানা শামসুল হক।
Advertisement
শুনানি শেষে পরীমনি বিচারককে বলেন, ‘আমার নানা ও ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলতে চাই।’
এরপর বিচারক অনুমতি দেন। দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটে পরীমনির নানা কাঠগড়ার বাইর থেকে তার সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় পাশে ছিলেন পরীমনির দুই খালাত ভাই। দুপুর ১২টা ২৭ মিনিটে তাদের কথা শেষ হয়।
Advertisement
এই দুই মিনিট কি কথা বলছেন জানতে চাইলে পরীমনির খালাত ভাই বলেন, পারিবারিক বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে।
এর আগে বেলা ১১টা ২০ মিনিটের দিকে পরীমনির নানা ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত প্রাঙ্গণে আসেন।
আদালতে কেন এসেছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, নাতনির সঙ্গে দেখা করতে এসেছি।
এ সময় পাশে বসে থাকা পরীমনির খালাতো ভাই মেহেদী জানান, তিনি নানাকে আদালতে আনার জন্য পিরোজপুর থেকে এসেছেন।
Advertisement
এদিকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় তৃতীয় দফায় পরীমনির একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন ঢাকা মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলাম।
রিমান্ড শুনানির জন্য সকাল ৮টা ২৫ মিনিটে পরীমনিকে গাজীপুরের কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় তাকে রাখা হয় আদালতের হাজতখানায়।
এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নেয়া হয় আদালতের কাঠগড়ায়। কাঠগড়ায় উঠেই অঝোরে কাঁদতে থাকেন পরীমনি। বারবার তাকে হাত দিয়ে চোখের পানি মুছতে দেখা যায়।
জেএ/জেডএইচ/এমকেএইচ