ফারহানা বেগমকে আহ্বায়ক, মাজহারুল ইসলামকে সদস্যসচিব করে ১১ সদস্যের “বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম নার্সেস পরিষদ” গঠিত হয়েছে। সম্প্রতি নার্সিং সেক্টরে কর্মরত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রজম্ম নার্স ও কর্মকর্তাদের এক মতবিনিময় সভায় এ পরিষদ গঠিত হয়। কমিটির অন্যান্যদের মধ্যে মো. সিরাজুল ইসলাম, আবেদা সুলতানা, কামরুনাহার, ফাহিমা আক্তারকে যুগ্মসচিব ও রেবেকা পারভীন, রহিমা আক্তার, মিতু বড়াল, রেখা রানী ঘোষ, মুরাদ সরদার সদস্য নির্বাচিত হন। সদস্যরা হলেন শিউলি খাতুন, শারমিন জাহান, ফারজানা খাতুন, রহিমা খাতুন, রহিমা আক্তার, মো.মুরাদ সরদার, রেখা রানী ঘোষ , লুৎফুন নাহার ও মিতু বড়াল প্রমুখ। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মাজহারুল ইসলাম, শিউলি খাতুন, শারমিন জাহান, ফারজানা খাতুন, রহিমা আক্তার, মোঃ মুরাদ সরদার, রেখা রানী ঘোষ, লুৎফুন নাহার, মিতু বড়াল প্রমূখ।বিষেশ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ডিপ্লোমা নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএনএ) এর কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান জুয়েল এবং ঢাকা মহানগরী বিডিএনএ সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন সবুজ।মূল আলোচনার শুরুতেই সভার সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ডিপ্লামা নার্সদের ২য় শ্রেণি পদমর্যাদা প্রদান, ৬,০০০ হাজার নার্সদের পদ সৃষ্টি ও নিয়োগদানসহ নার্সিং পেশাকে যুগপোযোগী করার লক্ষ্যে বিভিন্ন বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।সভায় বক্তারা সাংবিধানিক ও সরকারিভাবে মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মদের বিভিন্ন সুযোগ রক্ষিত রাখলেও নার্সিং সেক্টরে তা না থাকার বিষয়ে আলোকপাত করেন। নার্সিং সেক্টরে স্থানীয় বা কেন্দ্রীয় প্রশাসন কর্তৃক এ বিষয়টি যথাযথ মূল্যায়ন হয় না। দেশ-বিদেশে উচ্চশিক্ষা, বিষেশ শিক্ষা, পদোন্নতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাংবিধানিক ও সরকারিভাবে সুবিধা রক্ষিত থাকলেও বাস্তবে তার প্রতিফলন না থাকায় সব বক্তাই দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে এ বিষয়গুলো নিশ্চিত করার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের জোড়ালো দাবী জানান।এমইউ/এআরএস/পিআর
Advertisement