তথ্যপ্রযুক্তি

পেপ্যাল না আসা পর্যন্ত বিকল্প পেইজা

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, পেপ্যাল না আসা পর্যন্ত পেইজা বাংলাদেশে পেপলের বিকল্প হিসেবে কাজ করবে। রোববার রাজধানীর রাওয়া ঈগল কনভেনশন হলে ‘এমপাওয়ারিং ই-কমার্স থ্রু অনলাইন পেমেন্ট সার্ভিসেস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। পেইজা বাংলাদেশ ও ই-ক্যাব (ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন, ই-ক্যাবের সভাপতি রাজীব আহমেদ, পেইজার আন্তর্জাতিক প্রধান বিপণন কর্মকর্তা আমর ম্যাগন এবং বিপণন ও বিক্রয় বিভাগের প্রধান নাফিস এহতেশাম প্রমুখ।  জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুসারে ২০২৫ সালের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তিতে উৎকর্ষতার জন্য বাংলাদেশের ৩ কোটি মানুষ মধ্যম আয়ের অর্থ উপার্জন করবে।’ তিনি আরো বলেন, পেইজা অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে সিস্টেম। বেইপজা ১৯০টি দেশে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এদের মধ্যে ২২ ধরনের মুদ্রায় সাইটটিতে লেনদেন করা যাবে। নাফিস এহতেশাম বলেন, কেনাকাটা করার জন্য বেইপজা ব্যবহারে প্রতি লেনদেনে সময় লাগে মাত্র ৩ মিনিট। অন্যান্য অনলাইন পেমেন্ট গেইটওয়েগুলো প্রতি লেনদেনে সাড়ে তিন শতাংশ চার্জ কাটলেও পেইজাতে লাগবে ৩ শতাংশ। ‘অ্যানিহোয়ার, অ্যানিটাইম, অলওয়েজ’ এই স্লোগানে পেইজা দিচ্ছে ই ওয়ালেটের সুবিধা। এই অনলাইন গেইটওয়ে পেমেন্ট সিস্টেমে অ্যাকাউন্ট খোলাও খুব সোজা। একটি ভেলিড ইমেইল অ্যাড্রেস, আইডি কার্ডের অনলাইন কপির মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খুলে লেনদেন করা যায়। বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা জমাদান এবং উত্তোলন করা যাবে। আরএম/এসএইচএস/আরআইপি

Advertisement