আল্লাহ সর্বোত্তম রিজিকদাতা। এটি মুমিনের একান্ত বিশ্বাস। তিনিই মানুষকে রিজিক দেন। রিজিকে বরকত দেন। নিজের জন্য এবং আগের ও পরের সবার জন্য উত্তম রিজিক পেতে দোয়া করেছিলেন হজরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম।
Advertisement
দোয়াটি আল্লাহর তাআলার এতই পছন্দনীয় হয়ে যায় যে, তিনি মানুষকে অভাবমুক্ত রাখার জন্য সে দোয়াটি কুরআনে তুলে ধরেছেন। সুতরাং অভাব মোচনে এবং উত্তম রিজিক পেতে এ দোয়াটি বেশি বেশি পড়া। তাহলো-اللَّهُمَّ رَبَّنَا أَنزِلْ عَلَيْنَا مَآئِدَةً مِّنَ السَّمَاء تَكُونُ لَنَا عِيداً لِّأَوَّلِنَا وَآخِرِنَا وَآيَةً مِّنكَ وَارْزُقْنَا وَأَنتَ خَيْرُ الرَّازِقِينَ উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা রাব্বানা আনযিল আলাইনা মায়িদাতাম মিনাস সামায়ি তাকুনু লানা ঈদাল্লি আওওয়ালিনা ওয়া আখিরিনা ওয়া আয়াতাম মিনকা ওয়ারযুকনা ওয়া আনতা খায়রুর রাযিকিন।’ (সুরা মায়েদা: আয়াত ১১৪)
অর্থ : ‘হে আল্লাহ, আমাদের পালনকর্তা! আমাদের প্রতি আকাশ থেকে খাদ্যভর্তি খাঞ্চা অবতরণ করুন। তা আমাদের জন্যে অর্থাৎ আমাদের প্রথম ও পরবর্তী সবার জন্য আনন্দোৎসব হবে এবং আপনার পক্ষ থেকে একটি নিদর্শন হবে। আপনি আমাদের রিজিক দিন। আপনিই শ্রেষ্ট রিজিকদাতা।’
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সবাইকে এ দোয়াটি বেশি বেশি পড়ার তাওফিক দান করুন। অভাব থেকে মুক্তি ও উত্তম রিজিক পাওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
Advertisement
এমএমএস/জিকেএস