কেন্দ্রীয় কারাগারের আশেপাশের পাড়ামহল্লায় রাত ৯টা না বাজতেই শুনশান নিরবতা নেমে আসে। অন্যান্য দিনগুলোতে পুরোনো ঢাকার উর্দুরোড, নাজিমউদ্দিন রোড, চকবাজার ও সাতরওজা এলাকার প্রায় সব রাস্তাঘাট রাত ১২টায়ও লোকজনের উপস্থিতিতে জমজমাট থাকলেও শনিবার রাত ১০টার আগেই জনমানব শূণ্য হয়ে পড়ে পুরো এলাকা।বিভিন্ন হোটেল রেস্তোরাগুলোতে গভীর রাত পর্যন্ত ভুরিভোজন ও আড্ডাবাজি চললেও শনিবারের চিত্র ছিল একেবারেই ভিন্ন। মানবতারিবোধী সালাউদ্দিন চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ প্রাণভিক্ষার আবেদন জানালেও রাষ্ট্রপতি তা নাকচ করায় ফাঁসির বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে যায়।রাত পৌণে ৯টা পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে দিয়ে যানবাহন ও চলাচলের ওপর কিছুটা শিথিলতা দেখালেও রাত ৯টার পর গণমাধ্যমের কর্মী ছাড়া কাউকে সেখানে প্রবেশ করতে দেয়নি।রাত পৌণে ১০টার মধ্যে সব রাস্তা ঘাটে শূণশান নিরবতা নেমে আসে। এ সময় পুলিশ কেন্দ্রীয় কারাগারের আশপাশে ব্যারিকেডের সৃষ্টি করে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের যানবাহনগুলোকেও এ সময় সেখান থেকে সরিয়ে দেয়া হয়।এমইউ/এএইচ/আরআইপি
Advertisement