করোনাকালে দেশের হিমায়িত মাছ রফতানি কমেছে। গত অর্থবছরের প্রথমার্ধের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে মাছ রফতানি কমেছে ৩ দশমিক ৭১ শতাংশ। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে হিমায়িত মাছ ও চিংড়ি রফতানি করে আয় হয়েছে ২৭ কোটি ৯৭ লাখ ডলার। এই আয় গত অর্থবছরের একই সময়ের ৩ দশমিক ৭১ শতাংশ কম। গত অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ২৯ কোটি ডলার। এদিকে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে লক্ষ্যমাত্রা ২৭ কোটি ৫৪ লাখ ডলার।
Advertisement
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) পরিসংখ্যানে দেখা যায়, অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে ১৯ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের চিংড়ি রফতানি হয়েছে। এছাড়া ৩ লাখ ২৩ হাজার ডলারের জীবন্ত মাছ, ৬ কোটি ৬৩ লাখ ডলারের হিমায়িত মাছ, ৮ লাখ ৮৬ হাজার ডলারের কাকড়া ও ৬ লাখ ৭৪ হাজার ডলারের অন্যান্য মাছ রফতানি হয়েছে।
পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, গত অর্থবছরের প্রথমার্ধের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে ৫৬ দশমিক ৭০ শতাংশ কম জীবন্ত মাছ রফতানি হয়েছে। পাশাপাশি ১০ দশমিক ৪২ শতাংশ কম চিংড়ি ও ৪৮ দশমিক ২২ শতাংশ কম কাকড়া রফতানি হয়েছে। অন্যদিকে হিমায়িত মাছ রফতানি বেড়েছে ৫৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
এসএম/এমআরএম
Advertisement