জাতীয়

৭ মাসে কোয়ারেন্টাইন-আইসোলেশনমুক্ত পৌনে ৬ লাখ মানুষ

গত বছরের ডিসেম্বরের শেষের দিকে চীনের উহান প্রদেশে প্রথম করোনা শনাক্তের পর এর প্রতিরোধে সব দেশই প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এরই অংশ হিসেবে দেশের সকল বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন বন্দরে হেলথ স্ক্রিনিং চালু করা হয়। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহভাজনদের কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশনে রাখা হয়।

Advertisement

দেশে গত ৮ মার্চ প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। ১৮ মার্চ প্রথম করোনা রোগীর মৃত্যু হয়।

তবে এ ভাইরাস রোধে বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) পর্যন্ত সারাদেশে ৬ লাখ ২৭ হাজার ৯৯৬ জন নারী-পুরুষ ও শিশুকে হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে ও আইসোলেশনে রাখা হয়। এর মধ্যে ৫ লাখ ৪৪ হাজার ১৯৬ জনকে কোয়ারেন্টাইন এবং ৮৩ হাজার ৮০০ জনকে আইসোলেশন এ রাখা হয়।

এদের মধ্যে কোয়ারেন্টাইন থেকে ৫ লাখ ৪ হাজার ১০৯ ও আইসোলেশন থেকে ৭১ হাজার ৪৭১ জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়। মোট ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৫৮০ জন কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশনমুক্ত হয়েছেন। বর্তমানে কোয়ারেন্টাইনে আছেন ৪০ হাজার ৮৭ জন ও ১২ হাজার ৩২৯ জল আইসোলেশন এ আছেন।

Advertisement

গত ২৪ ঘণ্টায় কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশনে নতুন যুক্ত হয়েছে যথাক্রমে ৮৩৬ জন ও ১৬০ জন। অপরদিকে ছাড় পেয়েছেন যথাক্রমে ৮৪৯ জন ও ২৫৮ জন।

এমইউ/এফআর/এমকেএইচ