সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের ১৫নং ওয়ার্ডের পুর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে প্রথম সদস্য রাখা হয়েছে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে। যিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন।সোমবার ঘোষিত ওয়ার্ড কমিটিতে মুহিত ছাড়াও তার আরো দুই ভাইকে সদস্য রাখা হয়েছে। ডা. এ কে আব্দুল মুবিন ও ডা. এ কে আবুল মোমেনকে যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে এ কমিটিতে। মোমেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধির দায়িত্বে ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে দেশে ফিরছেন তিনি। ধারণা করা হচ্ছে, দেশে ফিরে মন্ত্রীত্ব পেতে পারেন আবুল মোমেন।এ ব্যাপারে জানতে সোমবার রাত সাড়ে ১০টা থেকে সোয়া ১১টা পর্যন্ত মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদরউদ্দিন আহমদ কামরান ও সাধারণ সম্পাদক আসাদউদ্দিন আহমদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও এই দুই নেতার কেউই ফোন রিসিভ করেননি।সদ্য ঘোষিত কমিটিতে সভাপতি করা হয়েছে মকসুদ বক্তকে। সহ-সভাপতি হিসেবে রয়েছেন অ্যাড. সরওয়ার আহমদ চৌধুরী আবদাল, এ কাওছার আহমদ শিমন, হাজী মফিজুর রহমান, হানিফ আলম চৌধুরী, আজহারুল কবির সাজু। সাধারণ সম্পাদক হাজী এম এ মতিন আর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুহুল মালিক ছোটন ও সুলতান আহমদ সনি।কমিটির অন্যান্য দায়িত্বপ্রাপ্তরা হলেন আইনবিষয়ক সম্পাদক, অ্যাড. শিশির কুমার রায়, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক, আব্দুল মজিদ পুতুল, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক, অ্যড. সৈয়দ রাহাত, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক, আলহাজ আব্দুস শহিদ, দফতর সম্পাদক, কবির আহমদ ময়না, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক, মাওলানা মকবুল হোসেন, প্রচার সম্পাদক, কাজী আফাজ উদ্দিন, বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক আজিজুর রহমান সিপন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক দীপক কুমার ঘোষ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা, রেবা বৈদ্য, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক, উমেশ বৈদ্য, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক, আহমদুর রহমান মোমিন, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক, ময়ল পুরকায়স্ক, শ্রম সম্পাদক, মো. সাবাজ, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক, আবুল হাসান আকিব, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক, হাজী বাবুল মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক, খালেদুর রহমান খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক, সাদেকুর রহমান সাদেক, উপ দপ্তর সম্পাদক, অরুণ বৈদ্য, উপ প্রচার সম্পাদক, মো. নাহিদ হোসেন।মুহিতরা তিন ভাই ছাড়াও কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইকবাল আহমদ চৌধুরী, মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি অ্যাড. মফুর আলী, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক বিজিত চৌধুরী, নাজনীন হোসেন, অ্যাড. কিশোর কুমার কর, অ্যাড. আব্দুল মালেক, অ্যাড. ইব্রাহিম আলী, অ্যাড. ময়নুল ইসলাম, হাসিন আহমদ হাসনু, অ্যাড. নুর উদ্দিন, অ্যাড. নুরুল আলম খান সাহান, অ্যাড. মিসবাহ উদ্দিন চৌধুরী, হাজী স্বপন চৌধুরী, হাসিনা বেগম চৌধুরী, আজিজুর রহমান আম্বিয়া, সেলিম রেজা, আকমল হোসেন চেয়ারম্যান, ময়না রায় (মুক্তিযোদ্ধা), সেলিম আহমদ চৌধুরী, মোঃ আলী সেলিম, মঞ্জু আহমদ, মো. জগলু মিয়া, মঞ্জু আহমদ চৌধুরী সৈয়দ বাবর আলী, মাহবুবুল মালিক গুড্ডু, মালেক আহমদ, টুটুল চৌধুরী, আনোয়ারুল ইসলাম আজাদ, আব্দুল মুনিম বাচ্চু, আফছার আহমদ সাইফ, মামুনুর রশিদ ময়না, হারুন রশিদ, আনোয়ার আলী, ওহিদুর রহমান মুন্না, রতন মালাকার, গৌতম চক্রবর্তী, সমছু উদ্দিন সমছু, চুনু মিয়া ও আশিষ রায় চৌধুরী।ছামির মাহমুদ/বিএ
Advertisement