ভ্রমণ

পরিবেশ রক্ষায় ‘সীমিত পর্যটন’

দেশীয় পর্যটকদের অতিরিক্ত চাপে পর্যটন কেন্দ্রের সৌন্দর্য্য দিন দিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আপন ঔজ্জ্বল্য হারাচ্ছে সিলেটের রাতারগুল-জাফলং, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, সেন্ট মার্টিন, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতসহ বেশ কয়েকটি পর্যটনকেন্দ্র। তাই পর্যটনকেন্দ্রের পরিবেশ রক্ষায় কয়েকটি কেন্দ্রকে ‘রেস্ট্রিকটেড ট্যুরিজম’ বা সীমিত পর্যটন এলাকা করার কথা ভাবা হচ্ছে।এব্যাপারে পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, ‘কোনো কোনো পর্যটনকেন্দ্রে রেস্ট্রিকটেড ট্যুরিজম শুরু করতে হবে, নাহলে পরিবেশ ক্ষুণ্ন হয়ে এসব পর্যটনকেন্দ্র হারিয়ে যাবে।’পর্যটনমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশের ঐতিহ্যগুলো আমরা সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারিনি। এখন তাই করার চেষ্টা করা হবে। সাহস করে হাত দিয়েছি।’‘পর্যটন বছর-২০১৬’ কে সামনে রেখে বাংলাদেশ-ভারতের নদীপথ দিয়ে আন্তঃদেশীয় নদীভিত্তিক পর্যটনের পরিকল্পনার কথা রয়েছে বলে জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘দুই দেশের নদীভিত্তিক এই পর্যটনের সূচনা করতে শিগগিরই বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে।’এসইউ/পিআর

Advertisement