অ্যান্টিবডি কিট বিষয়ে আলোচনা করতে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরে যাচ্ছে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র। রোববার (৫ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ ভাইস প্রিন্সিপাল (উপাধ্যক্ষ) ও কোভিড-১৯ ডট ব্লট কিট প্রকল্পের সমন্বয়ক ডা. মুহিব উল্লাহ খোন্দকার জাগো নিউজকে বলেন, আজ দুপুর ১২টায় আমরা অ্যান্টিবডি কিট দলের তিনজন যাচ্ছি ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরে। আমরা উনাদের কথা শুনব এবং তারা আমাদের কীভাবে সহায়তা করতে পারেন সে বিষয়ে আলোচনা হবে।
Advertisement
এর আগে শনিবার (৪ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বরাত দিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু বলেন, ‘ড্রাগ অধিদফতরের মহাপরিচালক জিকের (গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র) আপডেটেড অ্যান্টিবডি কিটের তথ্য-উপাত্ত জানতে জিকে কর্মকর্তাদের ডেকেছেন। আগামীকাল (আজ) ডিজিডিএ (ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর) যদি আমাদের কিটের অনুমতি দেয় তবে আমরা জনগণের জন্য ১৫ দিনের মধ্যে পাঁচ হাজার অ্যান্টিবডি কিট তৈরি করব। জিকে গবেষকরা এরই মধ্যে ডিজিডিএর নির্দেশিকা বজায় রাখার জন্য জিকের অ্যান্টিবডি কিট আপডেট করেছে এবং ডিজিডিএ তাদের বৈজ্ঞানিক নথি উপস্থাপনের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে। আমি আশা করি, ডিজিডিএ এখন আমাদের কিটে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হবে এবং অনুমতি দেবে।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘কিট উন্নয়ন দলের প্রধান বিজ্ঞানী বিজন কুমার শিলের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় যে, তারা কিটের সংবেদনশীলতা আরও বৃদ্ধি করেছেন। এখন এটি অ্যান্টিবডিটিকে আরও দক্ষতার সঙ্গে শনাক্ত করতে পারে। বিজন শীল আরও বলেছিলেন যে, ডিজিডিএ (কিটের অনুমোদনের জন্য) ৯০ শতাংশ সংবেদনশীলতা এবং ৯৫ শতাংশের সুনির্দিষ্টতা নির্ধারণ করেছে। যা জিকে কিটটি অবশ্যই অর্জন করবে।’
পিডি/এসআর/পিআর
Advertisement