জাতীয়

পরিবহনে চাঁদাবাজিতে গ্রেফতার ১০৯

সড়ক-মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে চাঁদাবাজির অভিযোগে পুলিশের সংশ্লিষ্ট ইউনিটের অভিযানে ১০৯ জন গ্রেফতার হয়েছে।

Advertisement

চলতি মাসের ১ তারিখ থেকে আইজিপির নির্দেশে পুলিশের সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলোর অভিযানে সড়ক-মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে গাড়ি থেকে অবৈধভাবে চাঁদা তোলার অভিযোগে ৫১টি মামলায় এই ১০৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি- মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) সোহেল রানা জানান, চলতি মাসের শুরুর দিকে বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ যানবাহনে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এ লক্ষ্যে সড়ক ও পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে পুলিশ সদর দফতরে আয়োজিত এক সভায় আলোচনার পর তিনি পুলিশের ইউনিটগুলোকে চাঁঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। আইজিপির নির্দেশনা অনুযায়ী পুলিশের সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো সড়ক-মহাসড়কে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে চলছে। যানবাহনে যেকোনো ধরনের চাঁদাবাজির ঘটনা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে বাংলাদেশ পুলিশের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

এর আগে গত ৩ জুন পরিবহন সেক্টরে মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নামে অবৈধ চাঁদাবাজি বন্ধে ঐক্যমত পোষণ করে পরিবহন শ্রমিক নেতৃবৃন্দ।

Advertisement

এদিন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দ চাঁদাবাজি বন্ধে ঐক্যমতে পৌঁছান। সভায় সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন, শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মো. শাহজাহান খান উপস্থিত ছিলেন।

এআর/এমএফ/পিআর