গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের গবেষকদের উদ্ভাবিত করোনার অ্যান্টিবডি কিটের কার্যকারিতার ফলাফল সংক্রান্ত প্রতিবেদন এ সপ্তাহে জমা দেয়া হচ্ছে না। কার্যকারিতা পরীক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি করোনার অ্যান্টিবডি কিটের কার্যকারিতা সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে আরও কিছুসংখ্যক কিট চেয়ে পাঠিয়েছেন। আগামী সপ্তাহের প্রথমদিকে প্রতিবেদনটি জমা দেয়া হবে।
Advertisement
সোমবার (৮ জুন) সকালে বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া জাগো নিউজকে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞ কমিটির প্রধান অনুসন্ধানকারীর সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। সুষ্ঠুভাবে কাজটি শেষ করতে আরও কিছু কিটের প্রয়োজন।
বিএসএমএমইউর ভাইরোলজি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. শাহীনা তাবাসসুমের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের কমিটি করোনাভাইরাস শনাক্তে গণস্বাস্থ্যের কিটের অ্যান্টিবডির কার্যকারিতার ফলাফল পরীক্ষার কাজ করছেন। পরীক্ষার কাজ প্রায় শেষ দিকে। জানা গেছে, কমিটির সদস্যরা বর্তমানে কিট পরীক্ষার ডাটা প্রসেসিংয়ের কাজ করছেন।
Advertisement
এদিকে করোনাভাইরাস শনাক্তে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্ভাবিত ‘জিআর র্যাপিড ডট ব্লট’ কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা এখন স্থগিত রয়েছে। গত মঙ্গলবার (২ জুন) গণস্বাস্থ্যের পক্ষ থেকে বিএসএমএমইউকে একটি চিঠি দিয়ে অ্যান্টিজেন কিটের পরীক্ষা আপাতত স্থগিত রাখতে বলা হয়।
এমইউ/এসআর/জেআইএম