অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন, যৌবন মানেই সাহস। যৌবনের প্রধান গুণ হলো সাহস। যৌবনে যে কর্মশক্তি থাকে, তা থেকেই আসে এই সাহস। তবে যৌবনের কী কোন সময়সীমা আছে? আমি মনে করি যতোক্ষণ মানুষ কর্মক্ষম থাকে এবং সৃষ্টি ও উদ্ভাবনে সক্রিয়, ততক্ষণই সে যুবক।শনিবার জাতীয় যুবদিবস-২০১৪, উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী একথা বলেন। অর্থমন্ত্রী তার বক্তব্য শুরু করেন তার স্বভাবসুলভ হাস্যরসের মধ্য দিয়ে।তিনি বলেন, আইনগত ভাবে যৌবনের শুরু ১৮ বছর বয়স থেকে। সামাজিক বিভিন্নতার কারণে এর যৌক্তিকতাও আছে। তবে যৌবনের শেষ বলে কিছু নেই। কবে শেষ হয় এই যৌবন?তিনি বলেন, যৌবন মানেই কর্মক্ষমতা, যৌবন মানেই উদ্ভাবন। কর্মক্ষমতা ও উদ্ভাবনী শক্তি হারালেই যৌবন শেষ। যুবকরা সব সময়ই স্বনির্ভর হিসেবে আমার মতে দেশের ৪৫ ভাগ জনসংখ্যাই যুব সম্প্রদায়।মুহিত বলেন, শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে রয়েছেন। তিনি যুদ্ধ-বিগ্রহ-বিদ্বেষ থেকে দূরে থাকার নীতি গ্রহণ করেছেন। এক সময় দেশে ট্রানজিট বলতে আতংকের কিছু ছিল। কিন্তু ট্রানজিট এখন একটি পবিত্র শব্দ।দেশের শিক্ষার অবস্থা নিয়ে তিনি বলেন, এখন প্রাইমারিতে ঝরে পড়া বন্ধ হয়ে গেছে। আমরা সব বয়সের মানুষের শিক্ষা নিশ্চিত করতে চাই। তবে সব বয়স বলতে, কেবল শিশু থেকে ৪৫ বছর বয়স পর্যন্তই মনে করি আমি।
Advertisement