করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসায় সবচেয়ে কার্যকরী মাস্ক এন-৯৫। এটি বাতাসে ভাসমান ৯৫ শতাংশ বস্তু কণাকে আটকে দিতে পারে। ফলে করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসা দেয়ার সময় এন-৯৫ মাস্ক খুবই জরুরি, যা চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের করোনায় আক্রান্ত হওয়া থেকে সুরক্ষা দেয়।
Advertisement
তবে করোনায় সংক্রমণের পর থেকে সারাবিশ্বেই এন-৯৫ মাস্কের সঙ্কট দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশেও এন-৯৫ মাস্কের যথেষ্ট সঙ্কট রয়েছে। এ প্রেক্ষিতে বাংলাদেশকে ২০ হাজার এন-৯৫ মাস্ক অনুদান হিসেবে দিয়েছে ব্রিটিশ ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন (জিএসকে)।
বুধবার (১৩ মে) দুপুরে করোনাভাইরাস বিষয়ক নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।
বর্তমানে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের দায়িত্বে থাকা নাসিমা সুলতানা বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়তই ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী (পিপিই) সংগ্রহ ও বিতরণ করি। অনেক প্রতিষ্ঠানই আমাদের অনুদান হিসেবে পিপিই দেন জনগণের সেবার জন্য। গত ২৪ ঘণ্টায় গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন (জিএসকে) আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে অনুদান হিসেবে দিয়েছে পিপিই। তার মধ্যে আছে ২০ হাজার এন-৯৫ মাস্ক, ১০ হাজার এফএমপি-২ মাস্ক এবং ১৬ হাজার জোড়া গ্লাভস।’
Advertisement
অনুদান হিসেবে জরুরি সামগ্রী প্রদানের জন্য জিএসকেকে ধন্যবাদ জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
পিডি/এএইচ/এমএস