লকডাউন শিথিল করছে অস্ট্রিয়া সরকার। তবে সবাইকে কমপক্ষে এক মিটার দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করতে হবে। এছাড়া গণপরিবহন এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মাস্ক পরিধান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যেকোন অনুষ্ঠানে একসাথে ১০ জনের অধিক মানুষ থাকতে পারবে না। তবে শেষকৃত্যে সর্বোচ্চ ৩০ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন।
Advertisement
শনিবার থেকে সেলুন এবং বিউটি পার্লার যথারীতি তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করতে পারবেন। মে মাসের ৪ তারিখ থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্কুলগুলো খুলে দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
এছাড়া বেশ কয়েকটি শপিংমল আগামী শনিবার থেকে খুলে দেওয়া হবে। মে মাসের ১৫ থেকে সকল রেস্টুরেন্ট তাদের স্বাভাবিক ব্যবসায় পুনরায় শুরু করতে পারবেন তবে কর্মরত সবাইকে মাস্ক পরিধান বাধ্যতামূলক। চিড়িয়াখানা, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং কিন্ডারগার্টেন মে মাসের ১৫ তারিখ থেকে খুলে দেওয়া হবে৷
মে মাসের ২৯ তারিখ থেকে সকল হোটেলগুলো তাদের স্বাভাবিক পর্যটনসেবা দিতে পারবেন। উল্লেখ্য, ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় অস্ট্রিয়ার করোনাভাইরাস পরিস্থিতি অনেকটাই উন্নতির দিকে। নতুন আক্রান্ত থেকে সুস্থতার সংখ্যা অনেক বেশি।
Advertisement
এর ফলে অস্ট্রিয়ার সরকার আজ থেকে শর্তসাপেক্ষে জনসাধারণের উপর থেকে বাহিরে যাওয়ার নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। তবে পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে। অস্টিয়ায় বসবাসরত সকল প্রবাসী বাংলাদেশি ভালো আছেন। এখন পর্যন্ত কোনো বাংলাদেশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হননি।
এমআরএম/এমকেএইচ