কিশোরগঞ্জে ১১ দিনে ১৪১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৪১ জন চিকিৎসক, ১০ জন নার্স ও ৪২ জন বিভিন্ন হাসপাতালের কর্মচারী রয়েছেন।
Advertisement
এই চিত্র গত ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত। সবশেষ ১৭ এপ্রিল ১২২ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৬৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়। ২১ এপ্রিল পর্যন্ত চারদিনে চার শতাধিক ব্যক্তির নমুনা পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়।
এদিকে অজানা কারণে গত চারদিনে ঢাকায় পাঠানো নমুনা পরীক্ষার ফলাফল জানানো হচ্ছে না। কিশোরগঞ্জের সিভিল সিভিল সার্জন ডা. মো. মজিবুর রহমান মঙ্গলবার রাতে বলেন, ঢাকার ল্যাবরেটরি থেকে রিপোর্ট প্রকাশিত না হওয়ায় আপডেট দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।
জানা গেছে, গত ৬ এপ্রিল জেলার করিমগঞ্জে উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়া এক যুবকের দেহে করোনা ধরা পড়ে। এরই মধ্যে জেলার ১৩ উপজেলার সবকটিতে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। গত শুক্রবার হোসেনপুরে মারা যাওয়া ১০ বছরের এক শিশুর নমুনা পরীক্ষা করে পজিটিভ পাওয়া যায়।
Advertisement
এরই মধ্যে কিশোরগঞ্জকে হটজোন ঘোষণা করেছে আইইডিসিআর। জেলার শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে করোনার বিশেষায়িত হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণা করেছে জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটি।
নূর মোহাম্মদ/এএম/জেআইএম