ভারতে সময়ে সঙ্গে সঙ্গে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছেই। এখন পর্যন্ত দেশটিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৮ হাজার ৪৪৬ এবং মারা গেছে ২৮৮ জন। অপরদিকে, এখন পর্যন্ত চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ৯৬৯ জন।
Advertisement
ভারতজুড়ে লকডাউন চলছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লকডাউনের সময়সীমা বাড়িয়ে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। দেশে করোনার হট স্পটগুলো চিহ্নিত করে সেসব অঞ্চলে নজরদারি আরও কড়া করা হয়েছে। কিন্তু এতেও থামছে না আক্রান্তের হার।
ওড়িশ্যা, পাঞ্জাব, তেলেঙ্গানাতেও বাড়ানো হয়েছে লকডাউনের সময়সীমা। লকডাউনের এই সময়সীমার মধ্যেই দিল্লিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে এক হাজারের বেশি মানুষ। ১১ এপ্রিল সকাল পর্যন্ত ভারতে কোভিড-১৯য়ে মৃত্যুর হার ৩.২১ শতাংশ। আলাদা করে হিসাব করলে পাঞ্জাবে মৃত্যুর হার ৮.৩৩ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে ৭.৫৯ শতাংশ এবং দিল্লিতে ১.৪৪ শতাংশ।
পাঞ্জাবে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৪৬১ জনের করোনার পরীক্ষা হয়েছে। মধ্যপ্রদেশে ৭ হাজার ৪৯ জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সেখানে করোনা পজেটিভ এসেছে ৪৩২ জনের এবং মারা গেছে ৩৩ জন।
Advertisement
অপরদিকে, ১০ এপ্রিল পর্যন্ত দিল্লিতে ১১ হাজার ৬১টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। মারা গেছে ১৪ জন। করোনায় ভারতের সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য মহারাষ্ট্র। সেখানে মৃত্যুহার ৭ শতাংশ।
শনিবার সকাল পর্যন্ত মহারাষ্ট্রে ৩০ হাজার পরীক্ষা হয়েছে। করোনা পজেটিভ ধরা পড়েছে ১,৫৭৪ জনের। করোনায় দ্বিতীয় ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য তামিলনাড়ুতে ৮,৪১০ জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। করোনার উপস্থিতি পাওয়া গেছে ৯১১ জনের শরীরে এবং মারা গেছে ৮ জন।
টিটিএন/পিআর
Advertisement