‘স্যার ফজলে হাসান আবেদ অশোকা ইয়াং চেঞ্জমেকারস’র প্রথম দলের সদস্যদের মনোনীত করেছে অশোকা ইনোভেটরস ফর দ্য পাবলিক।
Advertisement
সামাজিক উদ্যোক্তাদের বিশ্বের সবচেয়ে বড় নেটওয়ার্ককে সহায়তা করে আন্তর্জাতিক এ সংস্থাটি। বাংলাদেশে অশোকার যাত্রা শুরুর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন প্রয়াত স্যার ফজলে হাসান আবেদ। তারই স্মরণে শনিবার (২৫ জানুয়ারি) রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়।
‘অশোকার এভরিওয়ান আ চেঞ্জমেকার ফ্রেমওয়ার্ক’র অংশ হিসেবে সংস্থাটির ৯০টি দেশের নেটওয়ার্কের মধ্যে পঞ্চম দেশ হিসেবে বাংলাদেশে এ উদ্যোগ উদ্বোধন করা হয়। অন্য চারটি দেশ হলো- যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়া ও ভারত।
ইনফ্লুয়েন্সার ও কো-লিডার হিসেবে তরুণদের ভূমিকার ওপর আলোকপাত করে কাজ করে ইয়াং চেঞ্জমেকারস কর্মসূচি। বিশিষ্ট জুরিদের একটি প্যানেল মেধাবী তরুণদের নির্বাচিত করেছে যারা নারী ও শিশু অধিকার, স্বাস্থ্যবিধি, মাদকের অপব্যবহার এবং জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা ক্ষেত্রে কাজ করছে। তারা শুধু সচেতনতা তৈরিতেই কাজ করেনি পাশাপাশি তাদের সমাজ ও আশপাশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করেছে।
Advertisement
বাংলাদেশ অশোকার ৯০ জনের বেশি ফেলো রয়েছে যারা অশোকা ফেলোশিপকে সহায়তা দিয়ে আসছেন। অশোকার বাংলাদেশের ফেলোদের মধ্যে রয়েছেন শাইখ সিরাজ, রুনা খান, অনন্য রায়হান, এজাজ আহমেদ, সাজিদা রহমান, সেবাস্তিয়ান গ্রোসহ অনেকেই। ফেলোদের মধ্যে ছিলেন প্রয়াত স্যার ফজলে হাসান আবেদও।
এইচএস/বিএ/এমএস