চট্টগ্রামের ৩৬টি পরিত্যক্ত বাড়িতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ২০৭ কোটি ৮২ লাখ ১৬ হাজার টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন আয়তনের ফ্ল্যাট তৈরি করা হবে। এসব ফ্ল্যাট নির্মাণের কাজ পাচ্ছে নুরানী কনস্ট্রাকশন লিমিটেড এবং এম জামাল অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড।
Advertisement
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিতব্য সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে অনুমোদনের জন্য দুটি পৃথক প্রস্তাব করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এর মধ্যে একটি ক্রয় প্রস্তাবে বলা হয়, ‘চট্টগ্রামের ৩৬টি পরিত্যক্ত বাড়িতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১৮ সালের ৭ নভেম্বরের একনেক সভায় ১ হাজার ১৩১ কোটি ৮৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকা ব্যয়ে অনুমোদিত হয়। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদকাল ধরা হয় ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত।
এ প্রকল্পের একটি প্যাকেজের আওতায় পাঁচটি পরিত্যক্ত প্লটে বিভিন্ন আয়তনের ফ্ল্যাট নির্মাণসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাজের জন্য উন্মুক্ত পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হয়। এর মধ্যে সবগুলো দরপত্র বিক্রি হলেও দুটি দরপ্রস্তাব পাওয়া যায়। তাদের মধ্যে টিইসির সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান নুরানী কনস্ট্রাকশনকে ১০১ কোটি ৬১ লাখ ৪৬ হাজার টাকা ব্যয়ে পূর্ত কাজের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব করা হলো।
Advertisement
অপর ক্রয় প্রস্তাবে বলা হয়, ‘চট্টগ্রামের ৩৬টি পরিত্যক্ত বাড়িতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১৮ সালের ৭ নভেম্বরের একনেক সভায় ১ হাজার ১৩১ কোটি ৮৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকা ব্যয়ে অনুমোদিত হয়। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদকাল ধরা হয় ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত।
এ প্রকল্পের একটি প্যাকেজের আওতায় পাঁচটি পরিত্যক্ত প্লটে বিভিন্ন আয়তনের ফ্ল্যাট নির্মাণসহ আনুষঙ্গিক কাজের জন্য উন্মুক্ত পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হয়। এর মধ্যে পাঁচটি দরপত্র বিক্রি হলেও একটি দরপ্রস্তাব পাওয়া যায়। তাদের মধ্যে টিইসির সুপারিশকৃত রেসপনসিভ একমাত্র দরদাতা প্রতিষ্ঠান এম জামাল অ্যান্ড কোম্পানি লিমিডেটকে ১০৬ কোটি ২০ লাখ ৭০ হাজার টাকা ব্যয়ে পূর্ত কাজের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব করা হলো।
এমইউএইচ/এমএসএইচ/এমএস
Advertisement