বাগেরহাটের খানজাহান আলী বিমানবন্দর নির্মাণ প্রকল্পের কাজ ১৯৯৬ সালে হাতে নেয়া হলেও সেসময় তা আলোর মুখ দেখেনি। এবার আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে নানা কারণে আলোচিত এই বিমানবন্দরটি।
Advertisement
সূত্র জানায়, খানজাহান আলী বিমানবন্দর প্রকল্প অনুমোদন পায় ২০১৫ সালে। এরপরে দুই দফায় ৬৩৩ একর জমি অধিগ্রহণ করে জেলা প্রশাসন। সীমানা প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু হয় গত মে মাসে।
দেরিতে হলেও বিমানবন্দরের কাজ শুরু হওয়ায় খুশি স্থানীয়রা। ‘জনগণের উন্নয়নের জন্য এ কাজ অতি দ্রুত হোক, এটি আমরা চাই। এটি হলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনীতিও সমৃদ্ধ হবে এবং বিনিয়োগ বাড়বে’,- বলছিলেন এলাকার ব্যবসায়ী আলী আসগর।
বিমানবন্দরটি চালু হলে এলাকার বেকারদের কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টির হবে বলে আশা করছেন স্থানীয়রা।
Advertisement
জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো.মহিবুল হক বলেন, আমরা আশা করছি, ২০২০ সালের মধ্যে বিমারবন্দরের মূল প্রকল্পের নির্মাণ কাজ শুরু করা যাবে। ২০২২ সালে বিমান উঠানামা করবে।
বাগেরহাট চেম্বার অব কর্মাস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ সভাপতি লিয়াকত হোসেন বলেন, খানজাহান আলী বিমানবন্দর নির্মাণ হলে অবকাঠামোর পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি হবে। ব্যবসার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
আরএম/জেডএ/জেআইএম
Advertisement