লাইফস্টাইল

ওজন কমাতে ড্রাই ফ্রুটস খান

শুকনো ফল বা ড্রাই ফ্রুটস ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন রান্নায়। বিশেষ করে পায়েশ, পোলাও, হালুয়া নানা রান্নাতেই কাজু, কিশমিশ, বাদাম দেওয়ার চল রয়েছে। কিন্তু রান্না হওয়ার পর শুকনো ফলে সেভাবে পুষ্টিগুণ অবশিষ্ট থাকে না। তেল-ঘিতে মিশে তা নষ্ট হয়। তাই রান্না না করে বরং শুকনো ফলই রাখুন খাবারের তালিকায়।

Advertisement

স্বাপ্রয়োজনীয় এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও নানা খনিজ এই ড্রাই ফ্রুটস থেকে মেলে বলে স্বাস্থ্যের উপকারও হয়। তবে স্বাদ ভালো বলেই মুঠো মুঠো ড্রাই ফ্রুটস খেলেও বিপদ আছে। আবার এসব ডায়েট থেকে বাদ দিয়ে দেয়াও মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়

শুধু খেলেই হবে না, কতটুকু পরিমাণ খাবেন আর কী কী খাবেন এটা জানা খুব প্রয়োজন। এর উপরেই নির্ভর করে সুস্থতা। প্রচুর প্রোটিন ও ফাইবারে ঠাসা এই ধরনের খাবার যেমন শরীরের মেদ ঝরাতে অনেকটা সাহায্য করে, তেমনই সুস্থতার ক্ষেত্রেও কাজে আসে তা।

পুষ্টিবিদদের মতে, বাদাম, কাজু, কিশমিশ, শুকনো খেজুর, পেস্তা, আখরোট, আমন্ড সব মিলিয়ে ৫০ গ্রামের মতো ওজন হয়, এমন পরিমাণ তৈরি করুন। বিকেল বেলার হালকা ক্ষুধা দূর করুন এটা দিয়েই।

Advertisement

লবণ ছিটিয়ে খাবেন না। কাঁচা লবণ তো নয়ই, এমনকি সল্টেড প্যাকেটও কিনবেন না।

খালিপেটে খেজুর হজমশক্তি বাড়ায়। তাই বিকেলের খাবারে শুধু খেজুরও খেতে পারেন। দুই থেকে তিনটি খেজুর সে ক্ষেত্রে যথেষ্ট।

কিশমিশ ও কাজু মিশিয়ে খেতে চাইলে কখনোই ওজন ৫০ গ্রাম করে ফেলবেন না। তখন ১০ টি কাজু ও ৫ টি কিশমিশেই থেমে যান।

আমন্ড, পেস্তা ও আখরোট মিশিয়ে খেলে ওজন সীমাবদ্ধ রাখুন ৩০-৪০ গ্রামে।

Advertisement

এইচএন/এমকেএইচ