ঢাকা ওয়াসার ১০টি মডস জোনের মধ্যে চারটি এবং সায়েদাবাদ ও চাঁদনীঘাট এলাকা থেকে সংগৃহীত আটটি নমুনার পানিতে দূষণ পেয়েছে হাইকোর্টের নির্দেশে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এবং আইসিডিডিআরবি প্রতিনিধির সমন্বয়ে গঠিত কমিটি।
Advertisement
এসব এলাকার পানিতে ব্যাকটেরিয়া ও উচ্চমাত্রার অ্যামোনিয়া পাওয়া গেছে। এছাড়াও কিছু কিছু নমুনাতে মলের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। আগামী রোববার হাইকোর্টে এ প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
গত ২১ মে ঢাকা ওয়াসার পানির উৎস, ১০টি বিতরণ জোন, গ্রাহকদের অভিযোগের ভিত্তিতে ১০টি ঝুঁকিপূর্ণ স্থান এবং দৈবচয়নের ভিত্তিতে ১০টি স্থান থেকে নমুনা সংগ্রহ করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
এরপর ৩৪টি স্থান থেকে পানির নমুনা সংগ্রহ করে তা আইসিডিডিআরবি, বুয়েট ও ঢাবি অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে আটটি নমুনাতে দূষণ পাওয়া গেছে।
Advertisement
২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর হাইকোর্টের এক আদেশে ঢাকা ওয়াসার পানি পরীক্ষার জন্য চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির নামের তালিকা গত ১৮ এপ্রিল অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে পাঠায় মন্ত্রণালয়।
এরই ধারাবাহিকতায় আদালত গত ২১ মে পানি পরীক্ষার নির্দেশ দেন। আজ সেই কমিটির করা অনুসন্ধানের প্রতিবেদন অ্যাটর্নি কার্যালয়ে জমা দেয়া হয়েছে।
এফএইচ/বিএ
Advertisement