মেয়ে বমি করায় ক্ষেপে গেলেন মাবন্ধুকে নিয়ে বাসায় ঢুকেই বেসিনের সামনে বমি করা শুরু করল মৌমিতা। তার মা ছুটে এলেন, ‘কিরে, তোর কী হয়েছে?’ মৌমিতা জবাব দেয় না, মাথা নিচু করে বেসিনের দিকে তাকিয়ে মাথায় পানি ঢালছে। মা এবার জিজ্ঞাসা করলেন, ‘সত্যি করে বল, তোর এই সর্বনাশ কে করেছে?’
Advertisement
ও কিছু না বলে বন্ধুর দিকে আঙুল দেখাল। মা এসে বন্ধুর গালে কষে একটা চড় দিলেন, ‘পাজি, অসভ্য! তুই মৌমিতার ফ্রেন্ড হয়ে ওর এত বড় ক্ষতি করলি? আমি তোকে বিশ্বাস করতাম।’ বন্ধু বলল, ‘আন্টি আপনি এসব কী বলছেন? আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না!’ মা বললেন, ‘বেয়াদব! আমার মেয়ের এত বড় সর্বনাশ করে আবার ন্যাকামো করছিস!’এবার মৌমিতা বলল, ‘মা, তুমি ওকে কী বলছ? আমিই তো ওকে বলেছিলাম!’ মা বললেন, ‘কী বলেছিলি?’ মৌমিতা বলল, ‘ও তো না করেছিল। আমি জেদ করেছিলাম, রাস্তার পাশের মামা হালিম খাব। সেটা খেয়েই তো আমার এ অবস্থা!’
আরও পড়ুন > আজকের কৌতুক : বাপ-বেটা মিলে টাইম পাস
****
Advertisement
মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে তোর বিয়ে দেব!টিপুর বউ নেই। তাই একদিন সে সাধু বাবাকে বলল-টিপু: বাবা, আমার বউ নেই। আমাকে একটা বউ দাও। সাধু: আচ্ছা, ঠিক আছে, ঠিক আছে, দিচ্ছি। তুই যদি বাঙালি হোস, তোকে দেব কোয়েল মল্লিক। তুই যদি বোম্বের হোস, তোকে দেব কারিনা কাপুর। তুই যদি তামিল হোস, তোকে দেব আনুশকা শেট্টি। এখন বল, তুই কোথায় থাকিস?টিপু: আমার পূর্বপুরুষ কলকাতার। আমার জন্ম হয়েছে মুম্বাই। আর চাকরি করি তামিলনাড়ু।সাধু: বেশি চালাকি করছো, না? শালা, মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে তোর বিয়ে দেব!
আরও পড়ুন > আজকের কৌতুক : আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না!
****
বিমানে সুন্দরী তরুণীর পাগলামিবিমানের ইকোনমি ক্লাসের এক সুন্দরী তরুণী হঠাৎ তার আসন থেকে উঠে ফার্স্ট ক্লাসের একটি ফাঁকা সিটে গিয়ে বসে পড়লেন! তরুণীর এই কাণ্ড দেখে বিমানবালা বললেন, ‘ম্যাডাম আপনি ভুল করছেন! এটা ফার্স্ট ক্লাস! আপনার আসন ইকোনমি ক্লাসে।’ তরুণী বললেন, ‘আমি নিউইয়র্ক যাব! আমার ইচ্ছে হয়েছে এখানে বসার! এখান থেকে আমাকে কেউ সরাতে পারবে না।’
Advertisement
আসলেই কেউ তাকে সরাতে সক্ষম হচ্ছিল না। তবে সব শুনে ক্যাপ্টেন বললেন, ‘আচ্ছা যে তরুণী ঝামেলা পাকাচ্ছে সে কি অনেক সুন্দরী?’ কো-পাইলট বললেন, ‘জ্বি, স্যার একদম চোখ ধাঁধানো সুন্দরী!’ ক্যাপ্টেন এবার বললেন, ‘সে যদি সুন্দরী হয়, তাহলে মনে হয় আমি এ ঝামেলার সমাধান করতে পারবো! কারণ আমার বউও সুন্দরী! আর আমি তাকে প্রতিদিন ভালোমতই সামলাতে পারি!’
অতঃপর ক্যাপ্টেন ফার্স্ট ক্লাসে গেলেন এবং সেই সুন্দরী তরুণীর কানে ফিসফিস করে কী যেন একটা বলতেই তরুণী সেই ফার্স্ট ক্লাসের সিট ছেড়ে উঠে বললেন, ‘ওহ! আই অ্যাম স্যরি!’ তারপর নিজের ইকোনমি ক্লাসের সিটে গিয়ে বসে পড়লেন। এবার বিমানবালা আর কো-পাইলট অবাক! তারা ক্যাপ্টেনকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনি সুন্দরীর কানে কী বললেন যে, এভাবে দ্রুত কাজ হয়ে গেল?’ ক্যাপ্টেন হেসে বললেন, ‘আমি তাকে বলেছি যে, এই বিমানের ফার্স্ট ক্লাস নিউইয়র্ক যাবে না! শুধু ইকোনমি ক্লাস নিউইয়র্ক যাচ্ছে! আর ফার্স্ট ক্লাস যাচ্ছে ডাইরেক্ট নিউজিল্যান্ড!’
এসইউ/জেআইএম