আগামী বছর অনুষ্ঠেয় অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের জন্য কোয়ালিফাই করেছে জাপান ক্রিকেট দল। এবারই প্রথম ক্রিকেটের কোনো বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করলো তারা। এর আগে পুরুষ, মহিলা অথবা বয়সভিত্তিক ক্রিকেট- কোনো জায়গায়ই ক্রিকেটের বিশ্বমঞ্চে খেলতে পারেনি জাপানিজরা।
Advertisement
শনিবার পশ্চিম এশীয় অঞ্চলের বাছাইপর্বের ফাইনালে পাপুয়া নিউগিনির মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিলো জাপানের। কিন্ত প্লেয়ার সংকটের কারণে পাপুয়া নিউগিনি খেলতে না পারায় অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করে জাপান।
ফাইনাল ম্যাচটির ঠিক আগে দিয়ে কোড অব কন্টাক্ট ভঙ্গ করার কারণে পাপুয়া নিউগিনির ১৪ জনের স্কোয়াড থেকে ১১ ক্রিকেটারকেই নিষিদ্ধ করা হয়। ফলে প্লেয়ার সংকটে পড়ে যায় তারা। মাঠে নামানো জন্য ১১ জন খেলোয়াড়ই ছিলো না তাদের। ফলে মাঠে গড়ায়নি ফাইনাল ম্যাচটি।
২০১১ সালের পর এবারই প্রথমবারের মতো পশ্চিম এশীয় অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে খেলেছে জাপান। এর আগে ২০০৭, ২০০৯ ও ২০১১- এই তিনবারে ১১ ম্যাচে মাত্র ১ জয় পায় তারা। কিন্তু এবারে বেশ ভালো দল নিয়েই মাঠে নামে তারা।
Advertisement
এই আসরে ২০০২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত টানা ৭ বার চ্যাম্পিয়ন হয় পাপুয়া নিউগিনি। কিন্তু গত তিন আসরে দুইবারই ফাইনাল জিততে ব্যর্থ হয়েছে তারা। আর এবার খেলোয়াড় সংকটে ফাইনাল ম্যাচে মাঠেই নামাই হয়নি দেশটির।
উল্লেখ্য, জাপানের ক্রিকেট আ্যসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালে। এরপর ১৯৯৫ সালে আইসিসির সহযোগী সদস্যের মর্যাদা পায় জাপান।
এমএইচবি/এসএএস/পিআর
Advertisement