জাতীয়

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যাওয়ার এখনো সুযোগ রয়েছে

সরকারি ব্যবস্থাপনায় চলতি বছর হজ পালনের এখনো সুযোগ রয়েছে। সরকারি ব্যবস্থাপনায় দুই ধরনের প্যাকেজের মধ্যে প্যাকেজ-১ এর কোটা খালি না থাকলেও প্যাকেজ-২ এর কোটা এখনো খালি রয়েছে। কোটা খালি থাকায় প্রাক নিবন্ধনকারীদের জন্য আগামী ১৫ মে পর্যন্ত নিবন্ধনের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

Advertisement

সম্প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব এস এম মনিরুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বলা হয়, ২০১৯ সালের সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রী কোটা এখনো খালি আছে। তাই ইতোপূর্বে যারা কোনো কারণে নিবন্ধন করতে পারেননি তাদের মধ্যে ২০১৯ সালের হজ পালনে আগ্রহী ব্যক্তিগণকে পরিচালক, হজ অফিস ঢাকা বরাবর লিখিত আবেদন ই-মেইলে অবহিতকরণ অথবা ফোন করে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।

এছাড়া যথা সময়ে পাসপোর্ট ভেরিফিকেশনের সুবিধার্থে নিবন্ধন ইচ্ছুকদের আগামী ১৪মে’র মধ্যে পাসপোর্ট জমা দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

চলতি বছর সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭ হাজার ১৯৮ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১ লাখ ২০ হাজার বাংলাদেশি হজে যাওয়ার কথা রয়েছে। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রকাশিত হজ বুলেটিনের সর্বশেষ খবরে বলা হয়, সরকারি ব্যবস্থাপনায় সর্বমোট নিবন্ধন করেছেন ৬ হাজার ৪২৫ জন এবং প্যাকেজ-২তে ৪ হাজার ১৬৪ জন নিবন্ধন করেছেন।

Advertisement

সরকারি হজযাত্রীর ৩ হাজার ৩৬৬ জনের পাসপোর্ট জমা হয়েছে। তাদের মধ্যে প্যাকেজ-১তে ১ হাজার ২২৮ জন এবং প্যাকেজ-২তে ২ হাজার ১৪৮ জন পাসপোর্ট জমা দিয়েছেন।

এছাড়া বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রীর কোটা ১ লাখ ২০ হাজার জনের। ইতোমধ্যেই বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রী নিবন্ধন কার্যক্রম শেষ হয়েছে। এখন পর্যন্ত নিবন্ধিত হয়েছেন ১ লাখ ১৫ হাজার ৪১০ জন।

এমইউ/আরএস/জেআইএম

Advertisement