ঘূর্ণিঝড় ফণী বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থান করছে। আর এর আঘাতে ভোলার সাত উপজেলায় প্রায় শতাধিক কাঁচা ঘর-বাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এছাড়া জেলার দক্ষিণ দিঘলদী এলাকায় ঘরচাপা পড়ে রাণী বেগম (৫৫) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।
Advertisement
এছাড়াও ভোলার বোরহানউদ্দিনের চর জহিরউদ্দিন, তজুমদ্দিনের চর মোজাম্মেল, মনপুরার চর নিজাম, চরফ্যাশনের ঢাল চর, কুকরী-মুকরী, চর পাতিলাসহ কয়েটি চরে ঘর-বাড়ি ও গাছের ডাল ভেঙে পড়ে প্রায় ১০/১৫ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে শুক্রবার মধ্যরাত থেকে ভোলায় ভারী বৃষ্টি ও বাতাস শুরু হয়। সকাল ৯টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ঝড়ো বাতাস বয়ে যাচ্ছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে ঝড়ের প্রভাবে মেঘনা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রভাহিত হলে ভোলার নিম্নাঞ্চাল প্লাবিত হয়।
Advertisement
ভোলার আবহাওয়া অফিসের সহকারী কর্মকর্তা মো. ওমর ফারুক জানান, ঘূর্ণিঝড় ফণী বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থান করছে। ভোলায় মধ্যরাত থেকে ৪৮.৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বর্তমানে ৫৫/৬০ গতিবেগে বাতাস হচ্ছে। বাতাসের গতি আরও বাড়তে পারে।
জুয়েল সাহা বিকাশ/এফএ/জেআইএম