ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে গুমোট অবস্থায় আছে চাঁদপুর। প্রতি মুহূর্তে আঘাত হানার আশঙ্কায় জেলাবাসী। ইতোমধ্যে চরাঞ্চলের কয়েক হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। নিরাপদে অবস্থান নেয়ার জন্য রেডক্রেসেন্টের সেচ্ছাসেবকরা সতর্ক করে যাচ্ছেন।
Advertisement
বৃহস্পতিবার (২ মে) চাঁদপুর থেকে সারাদেশে নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফণী মোকাবেলায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ফণীর কারণে স্থায়ী ৩১১টি আশ্রয়কেন্দ্রের পাশাপাশি ১ হাজার ১৫৪টি প্রাথমিক ও ২৯১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
এছাড়া গঠন করা হয়েছে ১১৭টি মেডিকেল টিম। দুর্যোগে উদ্ধার অভিযান পরিচালনার জন্য রেড ক্রিসেন্ট, রোভার স্কাউট ও বিএনসিসি সদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বরাদ্দ রাখা হয়েছে প্রয়োজনীয় ত্রাণও।
Advertisement
চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফেরদৌসী বেগম জানান, গাজীপুর, হাইমচর, নীলকমল ইউনিয়নসহ চরাঞ্চলের লোকজন সন্ধ্যার পর আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন।
ইকরাম চৌধুরী/এমএসএইচ/এসআর