দেশজুড়ে

ভোলায় আশ্রয়কেন্দ্রে ২১ হাজার মানুষ

ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে ভোলায় বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। শুক্রবার সকাল থেকে ভোলার আকাশ কালো মেঘে আচ্ছন্ন। সকাল পৌনে ৯টার দিকে কিছু সময় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হলেও পরে আবার রোদ বের হয়। এরপর বেলা পৌনে ১১টার দিকে আকাশে কালো হয়ে আবার গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়।

Advertisement

এদিকে বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার বেলা ১১টা পর্যন্ত ভোলার ঝুঁকিপূর্ণ চরাঞ্চলের প্রায় ২১ হাজার মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে বলে জানিয়েছেন ভোলা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক।

ভোলা আবহাওয়া অফিসের সহকারী কর্মকর্তা মো. ওমর ফারুক বলেন, ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে ভোর থেকে আকাশে কালো মেঘ ছিল। সকালে প্রথম দফা কিছু সময় বৃষ্টি হয়। এরপর আবারও বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে বাতাস রয়েছে। সন্ধ্যার পর ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় ফণীর কারণে ভোলার চরাঞ্চলের মানুষ রাত থেকে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে শুরু করেছে। ভোলা সিপিপি ও রেডক্রিসেন্টের সদস্যরা মাইকিং করে সবাইকে সতর্ক করছে এবং তাদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে বলছে।

Advertisement

ভোলা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় আমাদের ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। এছাড়াও ২ হাজার ৫শ শুকনা খাবার মজুদ রয়েছে। ৯২টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।

জুয়েল সাহা বিকাশ/এফএ/এমকেএইচ