কৌতুক এক : ব্রেকআপের আগে মিষ্টিমুখ
Advertisement
পিংকি: আমি আমাদের এই প্রতিদিনের ঝগড়ায় খুবই বিরক্ত। আমাদের মধ্যে এখন বোঝাপড়ার বড় অভাব। তাই আমার মতে আমাদের ব্রেকআপ হয়ে যাওয়া উচিত।
বল্টু: ঠিক আছে। প্রথমে চকোলেট খাও।
পিংকি: ওয়াও! তুমি আমায় চকোলেট দিলে, তার মানে তুমি আমাদের সম্পর্কটা চালাতে চাও?
Advertisement
বল্টু : আরে না। আম্মু বলেছে কোনো শুভ কাজ করার আগে মিষ্টি মুখ করতে!
আরও পড়ুন : আজকের কৌতুক : বিয়ে করতে পারব না
****
কৌতুক দুই : চোখের পানির দাম
Advertisement
প্রেমিকা: তুমি জানো, আমার চোখের এক ফোঁটা পানির দাম কত?
প্রেমিক: কই না তো। কত বলো তো!
প্রেমিকা: যখন এক ফোঁটা পানি চোখ দিয়ে বের হয় তখন প্রথমে আইলাইনার আর মাস্কারার সাথে মেশে। তারপর এটা যখন গাল দিয়ে নিচে নামে তখন ব্লাশারের সাথে মেশে। তারপর যদি ওই পানির ফোঁটাটি কোন ভাবে ঠোঁটে এসে লাগে তাহলেই হলো। এটা তখন লিপস্টিকের সঙ্গে মেশে। সব হিসেব করলে ওই এক ফোঁটা চোখের পানির দাম পরে দেড় হাজার টাকা।
প্রেমিক: খাইছে আমারে!
আরও পড়ুন : আজকের কৌতুক : মেয়ে দেখার কারণ
****
কৌতুক দুই : আমি বদমাশটার প্রতিবেশী
জজ আসামির দিকে তাকিয়ে রায়ের আদেশ পড়ছেন, ‘তুমি বউকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে মারার অভিযোগে অভিযুক্ত।’ দর্শকদের ভেতর থেকে রোকন চিৎকার করে বলল, ‘বদমাশ’।
জজ রায় পড়ে যাচ্ছেন- ‘তুমি তোমার শাশুড়িকেও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে মেরেছো।’দর্শকদের ভেতর থেকে রোকন আবার বলে উঠলো, ‘বদমাশ’।
এবার জজ রোকনকে বললেন, ‘আমি আপনার রাগের কারণ বুঝতে পারছি। কিন্তু এটা কোর্টরুম। আর একবার আপনি এই রকম চিৎকার করলে আপনাকে বিচারে বাধা দেয়ার জন্য গ্রেফতার করা হবে। বুঝছেন?রোকন দাঁড়িয়ে বললো, ‘আমি গত ১৫ বছর ধরে ওই বদমাশটার প্রতিবেশী। যতবারই আমি তার কাছে একটা হাতুড়ি ধারের জন্য গেছি, সে বলেছে তার কাছে হাতুড়ি নেই।’
এইচএন/এমকেএইচ