ঐতিহাসিক রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন সুগন্ধায় স্থাপিত ‘জেনোসাইড কর্নার’টি বিদেশ থেকে আগত রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান, মন্ত্রী, এমপি ও বিদেশি কূটনীতিকদের পরিদর্শনের এবং সেখানে রক্ষিত পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর গ্রহণের ব্যবস্থা করবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
Advertisement
তাছাড়া সারাদেশের স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা গণহত্যা বিষয়ে জানার জন্য কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে জেনোসাইড কর্নারটি পরিদর্শন করতে পারবে।
এ বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, স্বাধীনতার ৪৮ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো গণহত্যার শিকার মহান শহিদদের স্মরণে একটি ‘জেনোসাইড কর্নার’ স্থাপন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ১৯৭১ সালের গণহত্যার শিকার ৩০ লাখ মানুষকে স্মরণ করার পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক উত্তরাধিকার সংরক্ষণ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ঐতিহাসিক এ স্থান থেকেই ইয়াহিয়া খান গণহত্যার আদেশ দেন। এই ভবনেই বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর সঙ্গে পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করেন। সেজন্য গণহত্যার স্বীকৃতি আদায় কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই ভবনে জেনোসাইড কর্নারটি গড়ে তোলা হয়েছে এবং গত ১৮ এপ্রিল তা উদ্বোধন করা হয়।
Advertisement
জেপি/এমবিআর/জেআইএম