সংযুক্ত আরব আমিরাতে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মি’রাজুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (লাইলাতুল মি’রাজুন্নবী) ও কাগতিয়ার হজরত গাউছুল আজম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু’র সালানা ওরছে পাক মঙ্গলবার (২ এপ্রিল)।
Advertisement
এদিন সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গেই ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে আমিরাতের মুসলিম উম্মাহ পালন করবে শবে মি’রাজ। এ পবিত্র রজনী পালন চলবে বুধবার (৩ এপ্রিল) সূর্যোদয়ের আগ পর্যন্ত।
বিশেষ এ পবিত্র রাতে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো আমিরাতেও ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা পূণ্যলাভের আশায় মিলাদ-মাহফিল, নফল নামাজ আদায়, জিকির, কোরআন তেলাওয়াতসহ ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকবেন।
মুসলামানরা প্রতি বছর আরবি মাস রজবের ২৭ তারিখে পবিত্র শবে (লাইলাতুল) মি'রাজুন্নবী (দ:) উদযাপন করে থাকে। এই রাতে হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ করেন।
Advertisement
এদিন ২৬ রজব, ১৪৩৭ হিজরি, (বুধবার) পবিত্র মি’রাজুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বরকতময় সময়ে কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা খলিলুল্লাহ আওলাদে মোস্তফা খলিফায়ে রাসুল হজরত শায়খ ছৈয়্যদ গাউছুল আজম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু’র বিছাল শরীফ হয়।
প্রতি বছরের মতো এবারও আরব আমিরাতে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের মুসলিম কমিউনিটির সংগঠনগুলো শনিবার সন্ধ্যার পর থেকে মসজিদ ও রেস্টুরেন্টের হলরুমে বিভিন্ন ধর্মীয় কর্মসূচির আয়োজন করেছে।
মুসলমানদের কেউ কেউ আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য এদিন উপলক্ষে নফল নামাজ আদায় ও রোজা পালন করে থাকেন।
এমআরএম/এমএস
Advertisement